পাতা:সাহিত্য-সংহিতা (নব পর্য্যায়, পঞ্চম খন্ড).pdf/৪৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

e সাহিত্য-সংহিতা । [ ৫ম খণ্ড, ১১৷৷ ১২শ সংখ্যা: করিতে হইলে, সকল চেষ্টার মূলে বিশ্বনিয়ন্তার সত্তা অনুভব করা উচিত; এ সংসার যে তাহোৱাই-তিনিই যে ইহার স্বামী-আমরা যে তঁহার সেবক, এ ধারণা অন্তরে বদ্ধমূল করা অবশ্য প্রয়োজনীয়। .এই আদর্শনুপ্রাণিত হইয়। भशब्रांयांषिब्रांक बश्न जांअकथा नित्यतन कब्रिग्रांदछन। শৈশবে বরিয়াছিলে এই রাজ্য মোরে তুমি c७योpटङ् ७यटनछि ७atद cङाभाशि भाग्राम्र अभि । বুঝেছি এ সিংহাসনে বসিলে নিষ্কাম মনে হয় দেখা তব সনে, হ’তে পারি জিতকামী । আর একস্থলে তিনি বলিতেছেন তোমারি মহিমা লইয়া ছাড়াই cङांभांत्रिं श्रॉब्रिमां उंत्रांभांब्र दफुांझे তোমারি আলোকে নিয়ত বেড়াই তোমাতেই যাই মিশে । এসকল কথা-ভারতের প্রাণের কথা, শেখা বুলি নহে। যাহারা সকল। বিষয়ে নূতনের অনুসন্ধান করিয়া বেড়ান, তাহারা মহারাজাধিরাজের এ সকল উক্তিতে হয়ত পূৰ্ণকাম হইবেন না। কিন্তু হিন্দুর মনোভাব এ সকল বিষয়ে অতীতানুগ। হিন্দু সভ্যতা-সূৰ্য্য পূৰ্ব্বদিমুখ আলোকিত করিয়া প্ৰথম যেদিন উদিত হয়-সেদিন হইতে অথবা সেইক্ষণ হইতেই-হিন্দু, জীবনের সারা সত্য হৃদয়ঙ্গম করিয়াছে,-“তদ্বিষ্ণোঃ পরমং পদং” ধ্যানকেই লক্ষ্য বলিয়া চিনিয়া লইয়াছে। তাই আধ্যাত্মিকতার রাজ্যে নূতনের অবকাশ কোথায় তাহা জানিনা, ASqBDBDBD DDB BD DDBD DSYiDDB BBBBD BDBuBDuSDDBD DDBDD সাধনায়। যাহা পরম ঈম্পিত্যু-পরম শ্রেয় ও সকল চেষ্টার শেষ লক্ষ্যতাহাকে পুনরায় আবিষ্কার করিতে যাওয়া নিরর্থক । ভারতীয় অধ্যাত্মবিদ্যার প্রতি এই জাতীয় প্রগাঢ় শ্রদ্ধা চিরদিনই মহারাজাধিরাজের অন্তরে বর্তমান আছে। এই শ্ৰদ্ধাভক্তির সুত্রে তাহার জীবনের পূর্বাপর ঘটনা শ্রেণী গ্রথিত হইয়া একটী জুবিন্যস্ত মালার ন্যায় শোভা পাইতেছে। এবং এই সূত্রেই জাহার সকল সাহিত্য রচনা অনুসূৰ্য্যত ।