পাতা:সাহিত্য-সংহিতা (নব পর্য্যায়, পঞ্চম খন্ড).pdf/৫০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कॉन्, ठेष्का, ४७२७ 1] ब६भांन-उांद्रडी । 8编臀 চন্দ্ৰজিৎ-প্রত্ৰজিত হইৰান্ন পূর্বে, পুত্র ইন্দ্ৰজিৎকে যে কয়টীি উপদেশ দেন, লে। খগুলি দেশের প্রত্যেক রাজা ও ভূস্বামীর, এমন কি প্রত্যেক গৃহীয় পৰ্যায় হৃদয়পটে মুদ্রত হওয়া উচিতৃ - “এ রাজ সিংহাসনে বিনা তপস্যায় বিনা যোগবলে, বে বলবে সেই খসবে । বৎস মনে রেখে ইহা ধৰ্ম্মের সংসার ; মােম ওয়েখো, পুস্পনগররাজ্যাধীশ হওয়া কৰ্ম্মক্ষয় জন্য, কৰ্ম্মজয় জন্য, কৰ্ম্মৱন্ধি জন্য নহে ; মনে রেখে প্ৰজাবৃন্দ তোমার প্রকৃত সন্তানস্বরূপ । তুমি এ রাজ্যের অধিপতি হইলেও, তুমি তাঁর এ মহাভাণ্ডারের কোষাধ্যক্ষমাত্র।” প্ৰতীচ্যসভ্যতার ফলে দেশে দেশে আজ শ্রমজীবিগণের ও কৃষকগণের আৰ্ত্তনাদ গগণ বিদীর্ণ করিতেছে। কারণ, যাহার! ধন্যবান বা ভূম্যধিকারী তাহারা দরিদ্র শ্রেণী:দিগকে “আপনি বিলাসদ্রব্যসংগ্রহের ও অর্থে পার্জনের যন্ত্ৰমাত্র বলিয়া মনে করেন। এ মনোভাব, ভারতের শাস্ত্র ও জাতীয় হৃদয়ের অনুগত নহে। “রাজা” র অর্থ, এদেশে ‘প্রাক্কতি রঞ্জক” ভূমিপালের আদর্শ, “সপিতা পিতল্পস্তাসাং কেৱলং এজন্মহোতবঃ”।. জগন্ময় লক্ষ্মীর বরপুত্ৰগণের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের সুচনা হইতেছে। ইউরোপে অষ্টদিকপালের অংশাবতায় ব্রাঞ্জার "মৰ্য্যাদা ও লঙ্ঘিত হইতেছে। এ অবস্থায় প্রাচীন ভারতের এই আদর্শ পুনঃ প্ৰতিষ্ঠিত করাই শান্তি ও সমৃদ্ধির একমাত্ৰ সাধন বলিয়া মনে হয় । এই সকল কারণে মহারাজাধিরাজ ভূস্বামীমাত্ৰকেই “বিশ্বেশ্বরের ভাণ্ডারের কোষাধ্যক্ষ" বলিয়া ঘোষণা করিয়া, যে শিক্ষা প্রচার করিতেছেন, তাহা দেশের রাজা ও জমিদার দিগের সর্বান্তিঃকরণে গ্ৰহণ করা উচিত। ভূস্বামিগণ শুধু যে প্রকৃতি পালক, তাহা বলিয়াই মহারাজ ক্ষান্ত হন নাই, পরন্তু এরূপ প্ৰত্যেক সমাজপতির বংশের কাৰ্য্যকলাপের ভিতর ভগবানের মঙ্গলময় ইচ্ছার প্রেরণা আছে, ইহা ও তিনি প্ৰকাশ করিয়াছেন । বৰ্ত্তমান যুগ ব্যক্তিগত স্বাতন্ত্র্যের যুগ। প্ৰত্যেক ব্যক্তির জীবনেরই যে প্রয়োজনীয়তা ও সার্থকতা আছে, ইহাই এযুগের ৰাণী । ফলে DD Ct DD LBOB BBBDBD BD DDD DDD BB DBBBD gLL S কৃতকাৰ্য্যও হইতেছেন । এ অবস্থায় র্যাহারা সমাজের भौहांौद्म, डैश्iिtशब्र নিজ পদবীয় গৈৗরব রক্ষা করিতে হইলে এই ভগবৎ প্রেরণায় কথা অনুক্ষণ “স্বরশ্ন করা ও তদনুসারে নিজ নিজ কাৰ্য্যাবলী নিয়মিত করা কীৰ্ত্তব্য । প্ৰবন্ধের প্রারম্ভেই মহারাজাধিরাজের গ্ৰন্থাস্তনিহিত সাধকতাবের