পাতা:সাহিত্য-সংহিতা (নব পর্য্যায়, পঞ্চম খন্ড).pdf/৫০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8ዓኰ- ማቨቒNöï-ኻef€Ró† | [ ¢ኞ ግ®, ››-ኝsማ ማጽህl ' |• উল্লেখ করিয়াছি। সেই সাধক ভাবের কথা লইয়াই প্ৰবন্ধ শেষ করিব ; কারণ, সকল লেখার মধ্যে ধ্রুবনক্ষত্রের মত এই ভাবটী উজ্জ্বলভাবে বৰ্ত্তমান আছে। মহারাজাধিরাজের আধ্যাত্মিকতার বিশেষত্ব ইহাই, যে, তাহাতে বাহাড়ম্বয় নাই, “দুৰ্গম্পািথন্তাষ, কবয়ো বদন্তি” নীরবে ভিন্ন এ সাধনা হইতে পারে না। আজ বাঙ্গলার চারিদিকে ‘ঋধি” “মহর্ষি ‘ব্রহ্মর্ষির: উদ্ভব হইতেছে । উপাধিব্যাধির এই সংক্রামিকত্বের ভিতর মহারাজাধিরাজ প্ৰকৃত দ্বিজের আদর্শে প্রতিষ্ঠিত আছেন। মনু বলিতেছেন “সন্মানাদ ব্ৰাহ্মণে নিতং উদ্বিজেত বিষাদিব।” সাহিত্য সম্মিলনের সভাপতিপদের সন্মান যে দিন তিনি স্বেচ্ছায় অস্বীকার করেন, সে দিন ইহা সকলেই বুঝিতে পারিয়া ছিলেন। সে কথা স্মরণ করিয়া, এবং তঁহার সমন্ত লেখায় পরিব্যাপ্ত আধ্যাত্মিক তার সন্ধান পাইয়া, যথার্থই মনে হয়, মহারাজাধিরাজ তাহার কল্পিত “চন্দ্ৰজিতের” মত, তাহার পূর্বগামী বৰ্দ্ধমানরাজসিংহাসনাধিকারী মহাপুরুষগণের মত, “প্রাচীন ভারতের প্রাচীন রাজর্ষি বর্গের মহনীয় পথ” অনুসরণ করিতে সাঁতত উহুৰু রহিয়াছেন। वैशैर्बाहूंरुनाथं ਚ