পাতা:সাহিত্য-সংহিতা (নব পর্য্যায়, পঞ্চম খন্ড).pdf/৫৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফাত্তন, চৈত্র, ১৩২৩ ] কালিদাস ও দ্বিতীয় চন্দ্ৰ গুপ্ত । 6 à ) পুনশ্চ দেখুন। ইহঁদের মতে “শরীরসাদাদাসমগ্রভূষণ মুখেন সালক্ষ্যত লোগ্ৰপাণ্ডুণা। 'তনুপ্রকাশেন বিচেয়তারকা প্রাভস্তকল্পা শশিনেব সৰ্ব্বৱী।” gBD LDB BYS LLuD BSKBLYYD DD BDLSSS S SSYYsBYLDLDS LYS DLDB নামের ‘প্রকাশ’ অংশটুকু আছে, আর 'শশিনা” শব্দে চন্দ্ৰকে লক্ষ্য করা হইতেছে। कुछे अद्धांछे ब्रा ‘bठअकांश' नाभी श्रांछे हडछि । . ইহারা কুমারগুপ্তের নামও দেখিতে পাইতেছেন। “ইস্কুচ্ছায়নিষাদিন্যস্তম্ভ গোপ্ত গুণোদয়ম। আকুমারকর্থ্যেদাতং শালিগোপ্যে। জগুৰ্যশ ॥” এই শ্লোকে S BDBuBt YYS DBDBDBDSS DBD SLLLgSSL SLLBllS gD BD DBD SLLLSS YY 99. Its যুক্তির সমর্থনে এ কয়টি ছাড়া আরও বহুতর শ্লোক ” আছে কিন্তু সবই এই KR 5 GT i " . উত্তরে বলি এ যুক্তির বহুদোষ । প্ৰথমতঃ এতে গুরুতর অনিষ্ট প্ৰসঙ্গ হইতেছে। যে সকল গ্ৰন্থ স্পষ্টই গুপ্ত রাজত্বের সময়ের নয়, এ যুক্তি মানিলে সে গুলিও গুপ্ত সময়ের হইয়া উঠিতেছে। প্রাচীন গ্রন্থে প্রায়ই দেখা যায় যে গুপধাতু ও রক্ষ ধাতু একার্থিক হইলেও গুপধাতুর প্রয়োগই বেশী। অর্থাৎ সে সুকল গ্রন্থে গুপ্ত, গোপ্তা, গোপা, প্ৰভৃতি শব্দের ছড়াছড়ি দেখিতে পাই। সে গুলিকেও তাহা হইলে গুপ্ত সময়ের গ্ৰন্থ বলিতে হয়। কুতুহলী হইয়া সেদিনে যাদৃচ্ছিাক্রমে মহাভারতের ভীষ্মপর্বের স্থানে স্থানে দেখিতেছিলাম। ১৫ অধ্যায়ের ১৪ শ্লোকে দেখিলাম-“নাত; কাৰ্য্যতমং মন্যে রণে ভীষ্মস্ত রক্ষণাৎ। হন্যাৎ গুপ্তোহ্যসৌ পার্থনি সোমকাংশ্চ সস্থঞ্জয়ান।” এতে গুপ্ত শব্দের প্রয়োগ রহিয়াছে। উহারই ২০শ্লোক এই—“বামং চক্ৰং যুধামনু্যরুত্তমৌজাশ্চ। দক্ষিণম। ... গোপ্তারেী ফান্ধনং প্ৰাপ্তেী ফাঙ্কনশ্চ শিখণ্ডিনম্।।” এখানে আছে গোপ্তশব্দ। ১. সেখানটা ছাড়িয়া ৫২ অধ্যায়ে গেলাম, দেখিলাম ২১ শ্লোকে আছে -“সৈন্ধবপ্রমুখৈগুপ্ত: প্ৰাচ্যসৌদ্বীরকেকয়ৈ: , সহসা ,, । প্ৰত্যুদীয়ায় ভীষ্মঃ শাস্তানবোেহর্জনম৷” এতে গুপ্ত শব্দ স্পষ্টই রহিয়াছে। .৫৫ অধ্যায়ের ১৮ শ্লোকে আছে -“ততেইভুদ দ্বিপদাং-শ্লেষ্ঠে বামপার্শ্বমুপাশ্ৰিত: । সৰ্ব্বস্ত জগতে গোপ্ত যুক্ত গোপ্ত ধনঞ্জয়ঃ ॥”, এতে গোিপ্ত শব্দ এক জোড়াই আছে! ৬০ অধ্যায়ের ১০ LDBS BBBKJSASgtBBDBDSBLDgBDDDS DD BDDDDDDS