পাতা:সাহিত্য-সংহিতা (নব পর্য্যায়, পঞ্চম খন্ড).pdf/৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্যৈষ্ঠ, ১৩২৩ ৷ ] মহাকবি ক্ষেমেন্দ্রের “চারুচৰ্য্যা” । 49 ৮২। প্ৰভু হইতে সম্মান আকাঙ্ক্ষায় অনেক ক্লেশ সহস্থ করিতে হয় । ন লন্ধ-প্ৰভু-সন্মানে ফলক্লেশং সমাশ্রয়েৎ । ঈশ্বরেণ ধুতো মুদ্ধি, ক্ষীণায় চ ক্ষপাপতিঃ । সাধনায় ফল লাভের জন্য অনেক ক্লেশ ভোগ করিতে হয়, কিন্তু ফলপ্ৰাপ্তির জন্য যে কষ্ট পাইতে হয়, ধৈৰ্য্যসহকারে তাহ সহ করার ক্ষমতা থাকা আবশ্যক । চন্দ্রের সন্মাননার জন্য ভূতপতি মহাদেব শশধরকে নিজের শিরোদেশে ধারণ করিয়াছিলেন বটে, কিন্তু ক্ষপাপতি সেই সাধনার পরিফ্লেশ সহ করিতে সমর্থনা হইয়া এত ক্ষীণ কলেবরু হইয়াছিলেন, যে, “ যেন তাহাতেষ্ট নিজের এক কলায় তাহার আকৃতির পরিণতি হইয়া পড়িয়াছিল। “যোইসেী ক্ষেত্ৰজ্ঞসংজেজ্ঞা বৈ দেহে হস্মিন পুরুষঃ পরীঃ । স এব। সোমো মন্তব্যে দেহিনাং জীবসংজ্ঞকঃ { উপজীবস্তি বৃক্ষাশ্চ তথৈবৌষধয়ঃ প্ৰভুম। कार्ड८द खंदकाढ६ थांद्र ब्रिज ऊ ॥” ( বরাহপুরাণী । ) জীবদেহে যে পর পুরুষকে ক্ষেত্ৰজ্ঞ বলা হুইয়া থাকে, তিনিই সোম অর্থাৎ চক্স ; ইনিই প্ৰাণীদিগের দেহে। “জীব” স্বরূপ হইয়া থাকেন। বৃক্ষ ও ঔষধিগণ তাহার দ্বারা অনুপ্রাণিত হইয়াই সজীব থাকে । ভগবান ভূতপতি মহাদূেৰ সেই চন্দ্রের কলামাত্র নিজ মস্তকে ধারণ করিয়াছিলেন । ৮৩ । ধৰ্ম্মচু্যতির শোচনীয় পরিণাম। শ্রতিস্বত্যুক্ত মাচারং ন ত্যজোৎ সাধুসেবিতম। 8नडानtर बैटिमाटशाश्ट्र९ गडाथagाडाशनम्। বেদ ও স্থিতিশাস্ত্রের অনুমোদিত ও সাধু ব্যক্তিগণ কর্তৃক চিরন্তন কাল হইতে অনুষ্ঠিত ঘৰ্ম্ম আচরণ পরিত্যাগ করা ঐহিক বা পাকৃত্রিক শ্ৰেয়ঙ্কর নহে।