পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঈশানচন্দ্র ও বাংলা-সাহিত্য ኣNo অকস্মাৎ সে তারাট ডুবিল কোথায় o জীবন সিন্ধুর তীরে বসি নিরস্তর হেরিতাম যে তারাটি অনন্ত-মানসে, অকস্মাৎ কোথা গেল আঁধারি অম্বর ! কাদিয়া উঠিছে প্রাণ চাহিয়া আকাশে । নহে কি সে নভঃ ইহা—সে নিশি কি নয় ? কিম্বা ইহা নহে সেই জীবনের তীর ? সে আকাশে সে তারাটি মতত উদয়, সে তীরে কিরণময় সতত যে নীর! এ ষে শূন্ত নভস্তল, ঘামিনী আঁধার! : এ তীরে যে সিন্ধু-নীর ভীষণ আকার! না না-সেই নভঃ ইহা, ওই চিহ্ন তার*" বজ্ৰ ভাঙ্গ ঝুলিতেছে নীরদের গী সেই নিশি বটে ইহা—তেমতি আঁধার, তীরে সেই-ভগ্ন কুল এই যে হেথায় । এই ষে সে ছিন্ন লতা জীর্ণ তরুমূলে শুষ্ক পল্লবের রাশি এই যে এখানে, ভগ্ন তীখানি সেই ওই মগ্ন কূলে, সে ভাঙ্গা পিঞ্জরখানি পাড় এইখানে, সেই নভঃ সেই নিশি, সিন্ধুতীরে সেই। কেন রে সে জ্যোতিৰ্ম্ময় তারকাটি নেই!