পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/২৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“袋。 রাজকৃষ্ণ রায় যদি অদ্য কোন বিশেষণ থাকে, আমি তাই । আমি, আকাশ-কোলে ঐ ক্ষুদ্রতম মেঘের তুলনায় কালের কোলে “লাষ্ট’ বলিলেই হয় । অহো, তবে কণ লর চেয়ে অনস্ত কে – মহান কে ? তা কি জান না ;–ঈশ্বর । একই কথা—যিনি ঈশ্বর, তিনিই কাল । এ কি হ’ল ? এই কয়টি কথা ভাবিতে ভাবিতে ক্ষুদ্র মেঘ বুহৎ—বৃহত্তত্ব হ’ল ! বামনমুৰ্ত্তি বিরাটুমুৰ্ত্তিতে পৰিণত হ’ল ! অহে, ক্ষুদ্র মেঘ এত বড় ! বুঝিয়াfছ— জগতে কেহই ক্ষুদ্র ময় । ক্ষুদ্র কেন হইবে ? যিনি জগতের স্রষ্ট। তিনি ক্ষুদ্র হইলে জগৎ জগদ্বাসী প্রাণী অপ্রাণী ক্ষুদ্র হইত, সুতরাং কেহই ক্ষুদ্র নয় । যাহাকে বৈজ্ঞানিক দার্শনিক পরমাণু বলে ত}হা না কি এত ক্ষুদ্র যে অণুবীক্ষণ-যন্ত্র চক্ষে না ধরিলে দেখা যায়ু না— বোঝা যায় না, আবার অণুবীক্ষণও কখন কখন হারি মানে । তবে বৈজ্ঞানিক অণর দার্শনিকের মতে পরমাণুর চেয়ে ক্ষুদ্রতম আর কিছুই নাই ।