পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৪০৫

岑文 . শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় সত্যই আবার কলম ধরতে প্ররোচিত করল । তুমি তাদের নবপ্রকাশিত যমুনা’র জন্য একটা গল্প পাঠান্স এই গল্পটি প্রকাশ হতে না হতেই বাংলার পাঠকসমাজে সম । আমিও একদিনেই নাম করে বসলাম । তার পর স্ট্র নিয়মিতভাবে লিখে আসছি । বাঙ্গলাদেশে বোধ হয় আমিই একমাত্র সৌভাগ্যবান লেখক যাকে কোন দিন বাধার দুর্ভোগ ভোগ করতে হয় নি।” ( বাতায়ন’, শরৎ-স্মৃতি-সংখ্যা, ১৩৪৪ ) ছেলেবেলার কথা মনে আছে, পাড়াগায়ে মাছ ধরে, ডোঙা ঠেলে, নৌকা বেয়ে দিন কাটে, বৈচিত্র্যের লোভে মাঝে মাঝে যাত্রার দলে সাগরেদি করি, তার আনন্দ ও তারাম যখন পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে তখন গামছা কাধে নিরুদেশ-যাত্রায় বা’র হই, ঠিক বিশ্বকবির কাবের নিরু দশ-যাত্রা নয়, একটু আলাদা। সেটা শেষ হ’লে আবার একদিন ক্ষতবিক্ষত পায়ে নিৰ্জ্জীব দেহে স্বরে ফিরে আসি । আদর অভ্যর্থনার পালা শেষ হলে অভিভাবকের পুনরায় SBBBBBB BBBB BSBB BBB SSSSSS BBB BBB BB BBB BBBB লাভের পর আবার বোধোদয়, পদ্যপাঠে মনোনিবেশ করি । আবার একদিন প্রতিজ্ঞ ভূলি, আবার দুষ্ট সরস্বতী কাহে শপে, আবার সাগরেদি সুরু করি, আবার নিরুদেশ যাত্রা, অল্প : ফিরে BBBBSBBBB BBB BBBB BBBBBB BBBBB BBSBBB করে বোধোদয়, পদ্মপাঠ ও বাল্যজীবনের এক অধ্যায় সমাপ্ত ङ'ल । এলাম সহরে, একমাত্র বোধোদয়ের নজিরে গুরুজনেরা ভৰ্ত্তি করে দিলেন ছাত্রবৃত্তি ক্লাসে । তার পাঠ্য—সীতার বনবাস, চারুপাঠ, সস্তাবশতক ও মস্ত মোট ব্যাকরণ । এ শুধু পড়ে যাওয়া