পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৬৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নীলমণি বাক 8یا۔bد-س? ،b ، bد মি-পূৰ্ব্ব যুগের বাংলা গদ্য-সাহিত্যের কথা বলিতে গিয়া আমরা সাধারণত: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এবং অক্ষয়কুমার দত্তের নাম করি। সে সময় আরও অনেক কৃতী লেখক বাংলা গদ্য-সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করিয়া গিয়াছেন, যাহাদের নাম বাংলা-সাহিত্যের ইতিহাসে স্মরণীয় হওয়া উচিত। ইহাদের মধ্যে নীলমণি বসাকের গ্য এখনও পুরাতন হয় নাই। তাহার রচনা সরল, স্বললিত ও স্বমার্জিত। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী তাহার “বাঙ্গালার সাহিত্য” প্রবন্ধে লিখিয়াছেন – “পরিবর্তনসময়ের আর একজন প্রধান লেখক নীলমণি বসাক ; ইহার পুস্তকাবলী অন্যাপি লোকে পাঠ করিয়া থাকে, ইনি সরল গদ্যের জন্মদাতা; যখন লোকে বড় বড় সংস্কৃত কথা ভিন্ন ব্যবহার করিতেন না, সেই সময় নীলমণি বসাক সহজ গছ লিখিয়া খাটি বাঙ্গালায় কতদূর ভাব-প্রকাশক্ষমতা আছে, তাহা লোককে দেখাইয়া দিয়াছেন। তাহার নবনারী আজিও বাঙ্গালি স্ত্রীলোকেয় উংকৃষ্ট পাঠ্য গ্রন্থ।”—“বঙ্গদর্শন, ফাল্গুন ১২৮৭, পৃ. ৪৯৮ । বাল্য ও ছাত্র-জীবন অনুমান ১৮৬৮ খ্ৰীষ্টাব্দে তত্ত্ববায়-কুলে নীলমণি বসাক জন্মগ্রহণ করেন। তাহার পিতার নাম রাজচন্দ্র বসাক। সে যুগে কলিকাতার