পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৭৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মশাররফ হোসেন ও বাংলা-সাহিত্য 鬱鬱 (তোমার) টাকাকড়ি হীরা মডি ধ। যেখানে ছিল। যে পেল সে লুটে পুটে আপন ঘর ভরিল রে । • বাদের নামে কঁাপিয়াছে বাসুকি পাতালে । এখন তাদের বুকে মারছে নাথি বাগরের দলে রে } বিদ্যা বুদ্ধি সাহস বলে বলী ছিল ধারা। শেল কুকুরের মত মারা যাইজেছে তারা য়ে । স্বদেখেছ আছে এখন তার ত কিছু নাই। মুখের দফা শেষ করেছে বিড়ালচঞ্জ ফাইরে। রেল চলেছে কল কলেছে চলেছে জীয় কত । সঙ্গে সঙ্গে ফাটছে পিলে খেয়ে এড়ির গুপ্ত রে । সূৰ্য্য এখন চিত্র করে বিদ্যুতে দেয় আলো । তেল সলিতার বিনে বাতি জ্বলিতেছে ভাল রে । ছয় মাসের গর্থের কথা এক গলকে আলে। পেঁড়ের খবর নিচ্ছে লোকে জাপন পিড়ের বসে রে । জলে খেলে কলের বোট কত বা জাহাজ । গঙ্গার বুকে বাধ বালি কলি মহারাজ রে । দেখে শুনে ভুলছে লোকে হায় রে কারিগরি! ঘয়ের খবর কেউ রাখে না এই ত বাহাদুলি রে । (ওরে) সাত সমুদ্র পারে গিয়া তোমার পুত্ৰণ । শিক্ষালাভ করিতেছে মনের মতন রে । 暴》 আবার বলবীৰ্য্য দেখাইতে কোন কোন নারী । বীর বেশেতে ঘোড়ায় চড়ে যাচ্ছে সারি সারি । মৃত্যুজীব জাগিজেছ গগাবাজীর বােলে। ভারতসভা জাতিসভা হচ্ছে দলে দলে রে । নাই ভেদাভেদ কোন প্রভেদ হিন্দু মুসলমান। ক্রমে ক্রমে হইঠেছে এক দেহ এক প্রাণ রে ।