পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা নবম খণ্ড.pdf/২২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“তাহার ‘ভাবে ভাের অবস্থায় একটি সুন্দর photoঙ তুলিয়াছিলেন গগনেনাথ। এ photo কোন কপি সংগ্রহ করিতে পারি নাই।

সাহিত্য-চর্চা

হেমচন্দ্র কর্তৃক বাত্মীকি রামায়ণের অনুবাদ প্রকাশ্যে বা ইতিপূর্বে উল্লেখ করা হইয়াছে। এ বিষয়ে কতকটা বিস্তারিত বিকাশ নিয়ে উদ্ধতিতে পাওয়া যাইতেছে। মুদ্রণ-পারিপাট্যের প্রতি হেমচরে আগ্রহ লক্ষণীয়।

“তত্ত্ববােধিনী পত্রিকার সংস্রবে তিনি আদি সমাজে প্রবেশ করেন, এবং পরে ঐ সমাজের উপাচার্য হন। ব্রাক্ষস লাইব্রেরীর আশ্রয়ে আসিয়া তিনি রামায়ণের সমাধুর্যে আকৃষ্ট হন। নানা স্থান হইতে পুথি সংগ্রহ করিয়া তিনি রামায়ণের পাঠোকা করেন এবং নানা পাঠান্তর ও টীকা সমেত সানুবাদ রামায়ণ প্রকাশ করিতে সংকল্প করেন। কিছু মাত্র মূলধন না লইয়া এই বিরাট ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করিলেন, অথচ কাগজে ছাপাই-এ কোথায় কার্পণ্য করেন নাই। তাহার মতে সস্তায় ছাপাইয়া বিষয়ৰ অপমান করা হইত। অগ্রিম বার্ষিক মূল্য লইয়া মাসে মাসে কয়েক কৰা করিয়া বাহির করিতে লাগিলেন মাসিক পলের আকারে। ইহার অর্ধেকটায় থাকিত সংস্কৃত মূল ও টাকা, এবং বাকীটায় বাতি অনুবাদ॥

• বর্তমান লেখকের বিকট লিখিত পৰিমী মুখোয়। পর , লিখিত হবে। সালে।