পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা নবম খণ্ড.pdf/২২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হেমচ বিকা করিয়াই ফলিকা সমাজের কাৰে পাৰ হন; ভলিবল যুক্ত হেম ভট্টাচাৰ্য মহাশয় আমাদের এই কাব্যের ভয় গ্রহণ করেন। প্রথম সর্গের কয়েকটি গােৰু ব্যতীত আপা, সমুর মধুবংশধানি উক্ত ভট্টাচাৰ্য অনুবাদ করিয়াছেন। ইনি এক্ষণে ভৰােধিনী পত্রিকার সম্পাদক। আমরা ইহার রচনাশক্তি পরিচয় কি দিব; উল্লিখিত মহাভারত ও এই রঘুবংশ এবং বর্তমান তৰােধিনী পত্রিকাই তাহার সাক্ষ্য প্রদান করিতেছে। আমরা ইহার সহৃদয়তা ও অমায়িকতা গুণে যারপর নাই আপ্যায়িত আছি। পরিশেষে বক্তব্য হুগলী নরম্যাল স্কুলের দ্বিতীয় শিক্ষক প্রযুক্ত কালীপ্রসন্ন বিদ্যারত্ব এই রঘুবংশের কয়েক সৰ্গ অনুগ্রহপূর্বক দেখিয়া দিয়াছেন। ইনিও একজন ঐ মহাভাৰতৰাবে লিপ্ত ছিলেন।” ।এখানীয়। তারবি। সংস্কৃত সহ বাংলা অনুবাদ। পৃষ্ঠা সংখ্যা যথাক্রমে ১৪৪, ১৭৬। ইণ্ডিয়া অফিস লাইব্রেরীর পুস্তক-তালিকায় (Vol. If, Part Iv, p. 166) ৱািতানীয়ে’এৰাশকাল ১৮৬৭’ দেওয়া হইয়াছে। কিন্তু ইহার অনুবাদ ও প্রকাশ যে রঘুবংশ একাণের পরে আর হয়, যিৰিখ পুস্তক প্রকাশিকা'র সম্পাদকের নিয় উক্তি হইতে তা পরিষ্কার বুঝা যায়। ইহাও ৰংশ’ গ্রহের উপসংহায়’ হইতে উপরি-উক্ষত অংশের অবহিত পরে আছে: | “আমরা এই সফল উদাচরিত পণ্ডিতগণের সহায়তা, বিয়া । রাগ, দেশহিতৈষী ধনবান মহাশয়দিগের বিশেষ আনুকূল এবং সাহী পাঠক ও সকল বর্গের সাহায্য এবানপূর্বক মহাকবি কালিদ এণত খুবংশ খানি বা সমাখা কাকে