পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা নবম খণ্ড.pdf/২৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রমেশ ছিলেন সাধারণ সম্পাদক। রামায়ণে দূচনায় তিনি নিজ আগয়ে নিয়ে ভূমিকাটি লেখেন। পণ্ডিভ হেমচন্দ্র বিদ্যারত্ব ইতিপূর্বে মূল সংস্কৃত রামায়ণ এবং তাহার একখানি বিস্তীর্ণ ও: বঙ্গানুবাদ একাণ করিয়া বক্ষদেশে কীর্তিলাভ করিয়াছেন। তাহার অনুৰে ৷ রামায়ণের উৎকৃষ্ট মঙ্গানুবাদ আর একখানিও নাই। হায় রামায়ণের এই সংক্ষিপ্ত বৃত্তান্ত বঙ্গীয় পাঠক মাত্রের নিকটই আদরণীয় হইবে, তাহাতে অণুমাত্র সন্দেহ নাই। তিনি বহু পরিশ্রম স্বীকার করিয়া এই কাৰ্য্য সশান করিয়া বাঙ্গালী পাঠকদিগের জন্য একখানি অতি আবশ্যকীয় ও উপাদেয় গ্রন্থ প্রকা করিয়াছেন, এবং আমাকে যারপরনাই অনুগৃহীত করিয়াছেন। এমেচত্র ও রচনার নিদর্শন

  • গােদাবরীর সারসশ্রেণী বিমানবিলম্বিত কাফন কিঙ্কিণীয় শৰ

বল নােমণ্ডলে উখিত হইয়া যেন তােমার এত্যুদগমন কৰিতেছে। হে জানকি। বহুদিনের পর এই পৰী দেখিয়া আমার মনে যান উপস্থিত হইতেছে। ভােমার কটিদেশ অতিশয় সুকুমার হইলেও তুমি ল যায় সলিল সেচন করিয়া এই পঞ্চবটীর রসাল শিশু সকলকে পৰিৰতি করিয়াছিলে। তুমি এই স্থানে যে সমস্ত কার স্বগকে লালন পালন করিতে, ঐ দেখ, তাহাৱা এক্ষণে উমুখে আমাদিগে এতি বৃষ্টিপাত করিয়া হিয়াছে। আমি মৃগয়া বইতে এই পার