পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা নবম খণ্ড.pdf/২৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নয়ে রাজিন আমান করিতে হয়, গত বুৎপৰেবি, এই এ সব মীর্ঘ। চন্দ্রের সৌভাগ্ধ্য সূৰ্যে সংক্রমিত ইয়াছে, একা, এলও হিমাণে আয় থাকে, ফাভ এক্ষণে উ নিশ্বাস আৰিল গর্পণতলে, স্যায় পরিদৃশ্যমান হয়। পুর্ণিমার জ্যোৎলা হিমানে মান হইয়াছে, সুতরাং উহা উপমলিনা সীতাৰ ন্যায় লক্ষিত হইতেছে কিন্তু বলিতে কি তাদৃশ শশাভিত হইতেছে না। পশ্চিমের বায়ু স্বভাতই অনুষ্ণ, এক্ষণে আৰাৰ হিমপ্রভাবে প্রাতে দ্বিগুণ শীতল হইয়া বহিতে থাকে। অরণ্য বাপে আচ্ছ, যব ও গােম উৎপন্ন হইয়াছে, এবং সূর্যোদয়ে ক্রৌঞ্চ ও সারস কলব করাতে বিশেষ শােভিত্ত হইতেছে। কনকান্তি ধান্য খর্জুরপুপের ন্যায় পীতবর্ণ ততুল, মথকে কিঞ্চিৎ সল্পত হইয়া শােভা পাইতেছে। কিৰণ নীহারে অডিজ হইয়া ইতন্ততঃ বিকীর্ণ হওয়াতে দ্বিপ্রহরেও সূৰ্য্য শশাঙ্কের স্নায় অনুভূত হইয়া থাকে। প্রাতের রৌদ্র নিস্তেজ ও পাণ্ডুবর্ণ, উহা নীহারমণ্ডিত তৃণশ্যামল ভূতলে পতিত হইয়া অতি সুন্দর হয়। ঐ দেখুন, বয় মাতজেরা তৃষ্ণার্ত হইয়া সুশীতল জল স্পর্শ পূর্ব ৩ সংকোচ করিয়া লইতেছে। যেমন ভীরু ব্যক্তি সময়ে অবতীর্ণ হয় না, সেইরূপ হংস সারস প্রভৃতি জলচর বিহঙ্গে তীরে সমুপস্থিত হইয়াও জলে অবগাহন করিতেছে না। কুসুমহীন বনশ্রেণী রাত্রিকালে হিন্ধকারে এবং দিবাভাগে নীহারে আবৃত হইয়া যেন নিন্যায় লীন হইয়া আছে। নদীর জল ৰাষ্পে আচ্ছ, বালুকারাশি হিৰে আৰ্ত্ত হইয়াছে, এবং সারসগণ কলরবে অনুমিত হইতেছে। তুষারপাত: সুৰ্যের মৃদুতা ও শৈত্য এই সমস্ত কারণে জল শৈবাগ্রে থাকিলেও সুস্বাদু বােধ হয়। হিমে নষ্ট হইয়া মৃণালমাত্রে অবশিষ্ট আছে, উহার কেশর ও কণিকা শণ, এবং এভাবে পত্র সফল জীর্ণ হইয়া,