পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা পঞ্চম খণ্ড.pdf/৫৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা সম্বন্ধে অভিমত শ্ৰীষোগেশচন্দ্র রায় বিভাজিধি—“অধিকাংশ পুস্তক আদ্যোপাস্ত পড়িয়াছি, উপকৃত ও প্রত হইয়াছি । কয়েকখানি পড়িয়া চমৎকৃত হইয়াছি, মালাকার শ্ৰীব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অশেষ অমুসন্ধানের, পরিশ্রমের ও সমাহরণ-নৈপুণ্যের প্রশংসা করিতেছি ।”.*কয়েক বৎসর ব্রজেক্ৰবাবু বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষদের সম্পাদক আছেন । তিনি দেশজ্ঞান প্রচারের নূতন পথ দেখাইলেন । তাহার সোনার দোয়াত-কলম হউক ৷”—‘প্রবাসী’, চৈত্র ১৩৫০ । শনিৰায়ের চিঠি—“উনবিংশ শতাব্দীর প্রারম্ভকাল হইতে যে-সকল সাহিত্য-সাধক বাংলা-সাহিত্যের নির্মাণে গঠনে ও প্রসারে আত্মনিবেদন করিয়া গিয়াছেন, শ্ৰীযুক্ত ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় ৰঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষদের পক্ষে তাহদের জীবনী ও রচনাবলীর তালিকা সঙ্কলন করিয়া বাংলা-সাহিত্যের যে অপরিসীম উপকার সাধন করিয়া আসিতেছেন, তাহা আজ সর্বজনস্বীকৃত ও গ্রাহ হইয়াছে।--তাছার সাহিত্য-সাধক-চরিতমালার ভাণ্ডার দিনে দিনে পূর্ণ হইয়া বাংলাসাহিত্যের একটি প্রামাণিক ইতিহাস রচনার সুযোগ ভবিষ্যৎ ইতিহাসলেখকে দান করিতেছে।” (বৈশাখ ১৩৫৩)