鶏* মৃত্যুঞ্জয় বিস্তালঙ্কার . নিজেরা কোনও প্রতিবাদ করিব মা ! প্রসিদ্ধ সাহিত্যিক ক্রীযুক্ত প্রমথ চৌধুরী ১৩২১ সালে উত্তর-বঙ্গ সাহিত্য-সম্মিলনের সভাপতিরূপে যে উক্তি করিয়াছিলেন, তাহাই উদ্ধত করিয়া আমাদের বক্তব্য শেষ করিতেছি । চৌধুরী মহাশয় বলিতেছেন - মৃত্যুঞ্জয় তর্কালঙ্কার কালের হিসান এবং ক্ষমতার হিসাব,--- দুষ্ট হিসাবেষ্ট এঠ | পণ্ডি ] শ্রেণীর লেখক দিগের অগ্রগণ্য । র্তাহার রচিত প্রবেfধ৮ঞ্জিকা ১৮১০ { ১৮৩৬ ? ] খৃষ্টাব্দে প্রথম প্রকাশিংজ झम्न । প্রবোধচন্দ্রিক থিfং মুখবন্ধে ভাষা প্রশংসানাম প্রথমকুম্বমেল শেষাশে লিপিত আছে যে— SSBBBB BBBB BB BBB BBB BBSBBBSBBB BBB কোন পণ্ডিত প্রবোধ-চঞ্জিকা নামে গ্রন্থ প্ৰচিড়ে ছেন ---" BBBBBBB BBBBBBBSBBB BBBS SSBBK BBB তাহার পরিচয় তিনি নিজেই দয়াঙ্গেন
- অন্মদানির ভাষার যুগলং 1ৈখধুরূপতামাত্র প্রতীতি সে BBBBSBBB BBgggSgBBB BgggSgBBBBB BBBBBBBS বহুল-কমলদল সূচীবেধন ক্রিয়ার মত 1.”
ফলতঃ এ সকল তর্কালঙ্কা পুমহাশফের নিজের রচনা নহে । দণ্ডীর কাব্যাদর্শ প্রভৃতি গ্রন্থের সংস্কৃত পন্থীকে চ নমুক্ত এবং বিভক্তিচু্যত করিয়া তর্কালঙ্কারমখাশয় এই কিস্তৃভকিমাকার গষ্ঠের স্মৃষ্টি করিয়াছিলেন । নিজে কখনই এরূপ রচনাকে গঞ্জের আদর্শ মনে করেন নাই । সংস্কৃত পদ্যের ছনপাত করিলে তাহা যে বাঙ্গলা গষ্ঠে পরিণত হয়, এরূপ ধারণা যে তাহার মনে ছিল একথা বিশ্বাস করা কঠিন । কেননা তিনি একদিকে যেমন সাধুaভাষার আদি-লেখক-অপরদিকেও তিনি তেমনি চলতি-ভাষারও
