পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা প্রথম খণ্ড.pdf/৪৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সামৰি-পত্ৰ পরিচালন &»» পাষণ্ডপীড়ন’ ২০ জুন ১৮৪৬ তারিখে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত প্রভাকর মন্ত্ৰালয় হইতে ‘পাষগুপীড়ন নামে একখানি সাপ্তাহিক পত্র প্রকাশ করেন। ঈশ্বরচন্দ্র লিখিয়া গিয়াছেল--- BDDD BBB BB BBB BBB BBB BBSDD D BBBS পীড়নের জন্ম হইল । ইহাতে পূর্বে কেবল সৰ্ব্বজন-মনোরঞ্জন প্রকৃষ্ট প্ৰৰন্ধপুঞ্জ প্রকটিত হুইত, পরে ৫৪ সালে কোন বিশেষ হেতুতে পাসগুপীড়ন, পাষণ্ডপীড়ন করি আপনিই পালও হস্তে পীড়িত হইলেন । , ggg BBBDD DDD DDD BBB BBB BB DDD DB BB BB BBBB DDS DDD DDBD BB BBBB BBB BBDD DDDS ঐ সালের ভাদ্র মাসে পাথওপীড়নের হেড চুরি করিয়া পলায়ন কহিল, সুতরাং আমাদিগের বন্ধুগণ তৎপ্রকাশে বঞ্চিত হইলেন। ঐ ঘোষ উক্ত পত্র ভাস্করের কবে দিয়া পাত্তরে আছড়াইব নষ্ট কহিল –‘সংবাদ প্রভাকর, ১ বৈশাখ ১২৫৯ । ‘সংবাদ ভাস্কর’-সম্পাদক গৌরীশঙ্কর তর্কবাগীশ “পূৰ্ব্বে বন্ধুক্ষপে প্রভাকরের অনেক সাহায্য করিতেন” কিন্তু *১২৫৪ সালেই তর্কবাগীশের সহিত ঈশ্বরচন্দ্রের বিবাদ আরম্ভ এবং ক্রমে প্রবল হয়। ঈশ্বরচন্দ্র পাষওপীড়ন এবং তর্কবাগীশ রসরাজ পত্র অবলম্বনে কবিতা যুদ্ধ আরম্ভ করেন । শেষে নিতান্ত অশ্লীলতা, গ্লানি, এবং কুংসাপূর্ণ কবিতায় পরস্পরে পরম্পরকে আক্রমণ করিতে থাকেন ।* ‘সংবাদ সাধুরঞ্জন পাথওপীড়ন’ উঠিয়া যাইবার পর ১২৫৪ সালের ভাত্র মাসে (আগস্টসেপ্টেম্বর ১৮৪৭ ) ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত ‘সংবাদ সাধুরঞ্জন' নামে আর একখানি