পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (অষ্টম ভাগ ১-৪ পর্ব).pdf/২০৪

d8 R महिङा-2झिष९-°द्धिका । [ o¶ ሻgቔff ] হইতে “দেখা” হইয়াছে; কিন্তু তাকান শব্দের মূল ধাতুটি তাক নহে, তাহা তাকা-সেই জন্যই উক্ত ধাতুকে বিশেষ্য করিতে আন + আ প্ৰত্যয়ের প্রয়োজন হইয়াছে। নামধাতুগুলিও আন+অ প্রত্যয়ের অপেক্ষা রাখে, যেমন লাথ হইতে লাথান, পিঠ, হইতে পিঠান ( পিটোনো ), হাত হইতে হাতান । মূলধাতু বহুমাত্ৰিক কিনা, তাহ পরীক্ষার অন্য উপায় আছে। অনুজ্ঞায় আমরা “দেখৰ” ধাতুর “ও” প্ৰত্যয় করিয়া বলি “দেখো,” কিন্তু “তাকো” বলিনা ; “তাকা” ধাতুর উত্তর “ও” প্ৰত্যয় করিয়া বলি, “তাকাও”। গঠন কর বলিতে হইলে গড় ধাতুর উত্তর “ও” প্ৰত্যয় করিয়া বলি “গড়,” কিন্তু “শয়ন কর” বুঝাইতে হইলে “গড়া” ধাতুর উত্তর “ও” প্ৰত্যয় করিয়া বলি “গড়াও” । আমাদের বহুমাত্ৰিক ক্রিয়াবাচক শব্দগুলি আকারান্ত, সেইজন্য পুনশ্চ তাহার উত্তর “আ” প্ৰত্যয় না হইয়া আন + আ প্ৰত্যয় হয়। মূল শব্দটি “আটকা” বা চমকা না হইলে অনুজ্ঞায় “আটকাও” হইত না, "চমকাও” হইত না । হিন্দিতে “পাকুড়া” শব্দের উত্তর “ও” প্ৰত্যায় হইয়া “পাকড়ো” হয় ; সেই শব্দই বাঙলায় “পাকড়া” রূপ ধরিয়া “পাকড়াও” হইয়া দাড়ায়। আন প্ৰত্যয় । দৃষ্টান্ত-মাতন, চলন, কঁাদন, গড়ন ( গঠন ক্রিয়া ), ইত্যাদি। ইহারা ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য শবদ । অন্য প্ৰত্যয়সিদ্ধ পদার্থবাচক শব্দের উদাহরণও মনে পড়ে। :- যেমন, ঝাড়ন, বেলুন ( রুটি বেলিবার), মাজন, গড়ন ( শরীরের ), ফোড়ন, কেঁাটন (ঝুট হইতে ) ; পাচন। ख्ञन्+ख्ञः (Zऊ]घ्र । অন্য প্রত্যয়ের উত্তর পুনশ্চ অ্যা প্ৰত্যয় করিয়া কতকগুলি ক্রিয়াবাচক বিশেষণের সৃষ্টি হইয়াছে। যেমন পাওনা হইতে পাওনা, দেওনা হইতে দেন ; ইহারা বিকল্পে বিশেষ্যও হয় ; ফেলন হইতে ফেলনা ; মাগন হইতে মাগন, শুকন হইতে শুকুনা । পদার্থবাচক বিশেষ্যেরও দৃষ্টান্ত আছে, যেমন, বাটনা, কুটনা, ওড়না, ঝরনা, খেলনা, বিছানা, বাজনা, ঢাকনা । ই প্ৰত্যয় । ধৰ্ম্ম ও ব্যবসায় অর্থে :-গোলাপি, বেগুনি, চালাকি, চাকুরি, চুরি, ডাক্তারি, মোক্তারি, ব্যারিষ্টারি, মাষ্টারি। খাড়াই ( খাড়া পদার্থের ধৰ্ম্ম ) ; লম্বাই ; চৌড়াই ; ঠাণ্ডাই ; আড়ি আড় অর্থাৎ বক্র হইবার ভাব । অনুকরণ অর্থে :-সাহেবি, নবাবি । ) দক্ষ অর্থে-হিসাব্যদক্ষ হিসাবি, আলাপদক্ষ আলাপি, ধ্রুপদদক্ষ ধ্রুপদি । i ਵਿਖਿਝੇ ਕc-ਖਿ . 6ਖਿ , ਵਿਖਿ, ਚਰਖਿ ਰੇ |