পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (অষ্টম ভাগ ১-৪ পর্ব).pdf/২৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ŞS)o সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা । f 8 श्री ग९था প্ৰবন্ধের প্রারম্ভে রবীন্দ্র বাবু বলিয়াছেন, “যে সকল বাঙলা শব্দ লইয়া আলোচনা করিব, তাহার বানান কলিকাতার উচ্চারণ অনুসারে লিখিত হইবে । বর্তমান কালে কলিকাতা ছাড়া বাঙলা দেশের অপরাপর ৰিভাগের উচ্চারণকে প্ৰাদেশিক বলিয়া গণ্য করাই সঙ্গত ।” কেহ কেহ ইহাতে সম্মত নহেন। তাহারা বলেন, নবদ্বীপের নিকটবর্তী উচ্চারণ প্ৰথাই চিরকাল এদেশে সুসঙ্গত উচ্চারণ বলিয়া গণ্য হইয়া থাকে ।* আমার প্রথম কথা, রবীন্দ্র বাবু প্ৰতায় গুলির যেরূপ স্থির করিয়াছেন, সর্বত্র তাহাই গ্ৰহণীয় কি না ? কয়েক স্থলে আমার সন্দেহ আছে, একে একে উল্লেখ করিতেছি । ১ । রবীন্দ্র বাবু আকারান্ত বিশেষণের উদাহরণ মধ্যে সিধা, নুনা, মিঠা, তিতা, উচপ্ৰভৃতি কয়েকটি শব্দের উল্লেখ করিয়াছেন । এগুলির উচ্চারণ আমায় মতে ঠিক কলিকাতার TBD D DBBDBSBDBDBBDD DBBDBDYSuBBSS DBB SS DBDSSDDDS SS SSDLSSSDSSSDBB (তিতা ), উচু (উচ্চা )। এগুলি লিখিবার সময় লেখকের ইচ্ছানুসারে উভয় প্রকারের বানানেরই প্ৰয়োগ হইয়া থাকে { ২ । রবীন্দ্র বাবু “আ৷” প্ৰত্যয়ের উৎপত্তি দেখাইতে গিয়া বলিয়াছেন সংস্কৃত ভাষার স্বার্থে “ক” প্ৰত্যয় বাঙলায় “আ” হইয়াছে । তাহার উদাহরণ তিনি দিয়াছেন, কিন্তু সৰ্ব্বত্র একথা খাটে না, যেমন শৌণ্ডিক শুড়ী, লডভুক লাড়, জালিক জেলে, হালিক হেলে। বালক বালা হয় না । এতদ্ভিন্ন প্ৰদান্ত উদাহরণগুলির মধ্যে “চিপিটক” শব্দ কলিকাতার উচ্চারণে ਜ| ' | ৩ । “পগলা”, “বামনা”, “ছাগলা” প্ৰভৃতি দুই চারিটি শব্দের “আ” প্ৰত্যয় দ্বারা স্বার্থ প্ৰকাশ না করিয়া তত্তৎ বস্তুর প্রতি একটু অবজ্ঞা সুচনা করে। 0S S DBBD DBB BBgD DBB SDDDS sJYBB BD DDDBDBDBDgiBDB BDBDDDB DBBBBD0D SDDDBD চারিটির বানান কলিকাতার উচ্চারণ অনুসারে লিখিত হয় নাই । যেমন, বেসুরা হবে “বেসুরো”। বৰ্ত্তমান গদ্য সাহিত্যে লেখকের ইচ্ছানুসারে ”বেসুরা” পদও দেখা যায়। তবে তাহা কলিকাতায় উচ্চারণ নহে, পূর্ব বঙ্গের উচ্চারণের কাছাকাছি বটে । পুর্ববঙ্গের উচ্চারণে শেষের আকারের উচ্চারণে একটু যফিলার ভাব আসে। রবীন্দ্র বাবু বিশিষ্টার্থ “ আ” S uBBDBDSDBB BBDBD DB BD D BDBS DDDDS CDDDSBDS DDD BDuB SBY KK BDBBDB BD श्lcछ, eश्rड elौिन दानील পুথির প্রথা অনুসারে শব্দের শেষ ভাগে “ায়’, কারের ব্যবহার বর্জিত হইয়াছে দেখা গেল। ইহার জন্যও অনেক শব্দকে হঠাৎ চিনিতে পারা গেল না। বাঙ্গালা প্রাচীন পুথির সর্বত্র বা সৰ্বকালের পুথিতেই যে ‘য়’, কারের ব্যবহারের অভাব আছে, তাহা নহে। দুই শত বর্ষের প্রাচীন পুথিতে SDBD DD DSKSS DBBD DBD SSESSSDSSSSDSSSDDBDBDDD DBDD DD DB DgDD i BD YODt uDD স্বানে বা একই কবিতায় উভর বিধ বর্ণের ব্যবহার হইয়াছে, দেখা যায়। এরূপ স্থলে কোনটি গ্ৰাহ তাহা নির্ণয় sat fasia tros