পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (অষ্টম ভাগ ১-৪ পর্ব).pdf/৩২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

?8 সাহিত্য-পরিষৎ পত্রিকা । [ ৪র্থ সংখ্যা মন্তব্য-এই প্ৰবন্ধ আমরা পুরাতন বাঙ্গলা গদ্যের নমুনা স্বরূপ সাদরে পত্রস্থ করিলাম। উদয়নারায়ণ রায় প্ৰভৃতির সম্বন্ধে কোন ঐতিহাসিক তত্ত্ব নিৰ্দ্ধারণে ইহা সাহায্য করিবে কি না, ইতিহাসজ্ঞেরা বিচার করিবেন । পঃ পঃ সঃ । বাঙ্গলার সহিত প্ৰাকৃতের সাদৃশ্য। • প্ৰাচীন কবিদিগের কাব্য আলোচনা করিলে দেখা যায়, তাহদের কবিতার মধ্যে সংস্কৃত শব্দ হইতে প্ৰাকৃত শব্দই অধিক আছে । ইহাতে আমরা বুঝিতে পারি সেকালের ভাষা যেমন প্ৰাকৃত ভাষার নিকটবৰ্ত্তিনী ছিল, তেমনি আজকাল কার ভাষা সংস্কৃতের নিকটবৰ্ত্তিনী হইয়াছে । এরূপ হইলেও আমরা প্ৰাকৃত ভাষার হস্ত হইতে মুক্তি লাভ করিতে পারি নাই । আমাদের কথিত ভাষার মধ্যে শতকরা নকবইটা প্ৰাকৃত ভাষার ব্যবহার দৃষ্ট হইয়া থাকে। দৃষ্টান্ত—“আজকাল করিয়া আট দিন কাটিয়া গেল।” এই কয়টা শব্দের মধ্যে কেবল দিন শব্দটী সংস্কৃত, তদ্ব্যতীত সমস্ত শব্দগুলিই প্ৰাকৃত-জাত । ki প্ৰাকৃত শব্দ হইতে বাঙ্গালাশব্দের উদ্ভব হইবার একটী সাধারণ নিয়ম পরিলক্ষিত হয় । সে নিয়মটা এই— ছন্দ শাস্ত্রে একটি নিয়ম আছে। সংযুক্তবর্ণের পূর্বস্বর গুরু হয়। তদনুসাবে “সৰ্প” শব্দের ‘সি’কার গুরু, সুতরাং সৰ্প শব্দটী তিন মাত্ৰা । এই সৰ্প শব্দকে যদি প্ৰাকৃত করা যায়। তবে, , প্ৰাকৃত ভাষার ব্যাকরণানুসারে র কারের লোপ হইয়া পা কারের দ্বিত্ব হইবে । সুতরাং ংস্কৃতভাষার সর্পশব্দ প্ৰাকৃত ভাষায় সপ্ন হইল। এই সপ্ল শব্দকে কোমল করিবার জন্যই বোধ করি বাঙ্গলা ভাষায় সাপ করা হইয়াছে । এইরূপ প্ৰাকৃত ভাষার বিকৃত হইয়াও বাঙ্গলায় সাপ শব্দে পূর্বোক্ত তিন মাত্ৰাই বৰ্ত্তমান আছে। এইরূপ প্ৰাকৃত-বিকৃত শব্দেই যে বঙ্গভাষার অঙ্গ পুষ্ট হইয়াছে তাঙ্গার দুই চারিটা উদাহরণ দেওয়া এখানে অপ্রাসঙ্গিক হইবে বলিয়া মনে করি না। ’ ३छुङ भ्रका | था झंड * क् । लछला * क् । जश्र 尊 সপ্ল’ 어 || 而牙 而殊 7어 | 6ऊँ 外这 5ांठ ।

  • cm *ड्ठ ஒtகு

VéV35 Vēs ভাত |5-7 Sc