পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (একাদশ ভাগ).pdf/১১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সন ১৩১১ ] ঐতিহাসিক সমস্যা । Se ঐতিহাসিক সমস্যা কনোজে আয়ুধ-রাজবংশ । কনোজের গৌরবে বঙ্গদেশ গৌরবান্বিত, কনোজের পরিচয় দিয়া বঙ্গবাসী উচ্চশ্রেণী আজও স্পৰ্দ্ধা করিয়া থাকেন, বলিতে কি আমাদের পূর্বপুরুষ কনোজ হইতে এ দেশে শুভাগমন করেন বলিয়া আজও আমরা আপনাদিগকে ধন্য মনে করিয়া থাকি। এই সকল কারণে কিনোজের পুরাতত্ত্ব-কনোজের রাজকাহিনী আমাদের অবশ্য জ্ঞাতব্য ও অবশ্যপাঠ্য মনে করি। বিশেষতঃ যে সময় গৌড়রাজসভায় তেজঃপুঞ্জ সাগ্নিক ব্ৰাহ্মণের পদার্পণে গৌড়দেশ উদ্ভাসিত হইয়াছিল, সেই গৌড়াধিপ আদিশূরের সমসাময়িক কনোজ-রাজকাহিনী ও কনোজের আভ্যন্তরিক অবস্থা অবগত হইতে কে না আগ্ৰহ প্ৰকাশ করিবেন ? বলিতে কি আদিশূরের সমসাময়িক কান্তকুঞ্জের ঐতিহাসিক সমস্যা এখনও সাধারণের অজ্ঞাত রহিয়াছে। সেই অবশ্য জ্ঞাতব্য সমস্ত পূরণ করিবার অভিপ্ৰায়েই বর্তমান প্ৰবন্ধের অবতারণা । বহুদিন হইল, আমরা দেখাইয়াছি যে গৌড়াবি পি আদিশূর ৬৫৪ শকে বা ৭৩২ খৃষ্টাব্দে সায়িক ব্ৰাহ্মণ আনয়নের জন্য তায়োজন করেন এবং কনোজ হইতে সমুপাগত সাগ্নিক ব্ৰাহ্মণগণ १९७ श्रुशेंड् ११८ খৃষ্টাব্দের মধ্যে কোন সময়ে গৌড়রাজসভা আলোকিত করিয়াছিলেন। • এখন কথা হইতেছে যে, কাশী, কাঞ্চী, প্রভৃতি বৈদিক স্থান থাকিতে আদিশূর কনোজ হইতেই বা কেন ব্ৰাহ্মণ আনাইয়াছিলেন ? আগ্ৰেী কাশী ও মিথিলা থাকিতে কনোজ হইতে বৈদিক ব্ৰাহ্মণ আনীত হইলেন, তাতারই বা কারণ কি ? যে সময়ের কথা লিখিতেছি, সে সময়ে বাস্তবিক কান্য কুম্ভজ্জ বেদচর্চার কেন্দ্ৰ বলিয়াই> পরিগণিত হইয়াছিল । এই কান্যকুব্জ হইতেই তৎকালে বৈদিক’ ধৰ্ম্মের পুনরভু্যদয় হইতেছিল। কহলণের রাজতরঙ্গিণী ও রাজশেখরের প্রবন্ধকোষ হইতে জানিতে পারি, খৃষ্টীয় ৮ম শতাব্দীর মধ্যভাগে যশোবন্মা নামে একজন পরাক্রান্ত নৃপতি কনো জরাজ্য শাসন করিতেছিলেন। এই যৰ্শেীবাশ্মীর সভায় মাচাকলি ভবভূতি ও কবি বাকপতি বিদ্যমান ছিলেন। সু প্ৰসিদ্ধ প্রত্নতত্ত্ববিদ রামকৃষ্ণ গোপাল ভাণ্ডারকরের মতে, কনোজাধিপ নশো বৰ্ম্মার রাজ্যশাসনের প্রথমাংশে ভবভূতি ও শেষাংশে বাকপতি রাজ কবির আসন লাভ করিয়াছিলেন। কাশ্মীর ঐতিহাসিক কহিলন্ণ কিন্তু উভয় কবিকেই এক সময়ের লোক বলিয়াই বৰ্ণনা করিয়াছেন। এই সম্বন্ধে রাজতরঙ্গিণীর উক্তি এই-- r- sig i - می دست عجایستخ؟ ==" uss iS BBD DBDD DBDDB BDDBBD SDD gD SDDS DS t Bhandarkar's Report on the search of Sanskrit Miss, 1887. p. 3,