১৩২ ৷৷ সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা । [ २झ नःशm এই সকল নূতন সাজে। সেজে তুমি যাবে শ্বশুর-বাড়ী। হাসতে তাসতে কিনে আনবে পায়ের নূতন বেড়ি।” ইত্যাদি আবার একদিন শ্রাবণ মাসে অশ্বারোহণে বিপন্ন অবস্থায় একটি বটবৃক্ষতলে নীলের জমিতে কোন একটি অসভ্য জাতির দশমন্বষীয়া কন্যার নিকট নিয়ের এই শ্লোকটী শুনিয়াছিলাম,- " "लेिgश का भांड़ी भां९ांग्र शांड সত্য করা প্ৰাণনাথ । বাড়ী হতে যেতে না করিব মানা যাবার বেলায় রেখে যে ও গামছাখন । তোমার কথা পল্লে মনে, চাব তখন গামছার পানে ।” বালিকা আর বলিল ন-আমিও আর জানি না। এই কবিতার ভাবাবেশ মনে হইলে, বুঝিলাম যে-এই বয়সেই বালিকাগণ বর্ষিীয়সীগণের নিকট হইতে উক্ত প্ৰকার শ্লোক শিক্ষা করিতে অভ্যস্ত হয়। আবার সময় সময় নিজের বয়স এবং ক্ষমতানুযায়ী দুই একটী পদ যোগ করিয়াও দেয় । বিবাহ-বিষয়ক গীতের মধ্যে যে গীতটি প্ৰায় বঙ্গীয় পাঠক মাত্রেই শুনিয়াছেন।--তাহার অপূৰ্ব্ব কল্পনা-প্ৰিয়তায় বিমুগ্ধ হইয়া এই স্থানে উতা উদ্ধত করা হইল, যথা
- ७ @ कद्र १ाश्रख्ठ|-
কা’লা হবে কামিনীর বিয়ে সইতে যাবো জল । তুমি হাসির হাসি মহা হাসি-সতীনী কোন্দল ৷ তুমি আমার ঘরকান্না উনকুটি চৌষট্টি ধানভানতে ঢেকিরাম মাছকুটুতে বঁটি। cदद्धिभूcथी शड़ि डूभि-दूष्ठा cथांखा शडा BDBDDD BBBDD DBSEELDB Bt SLDDSS কঁাচাচুলের খোপাদাড়ি পাকধানে মই আষাঢ়ে বাদলার তুমি মুড়িমুড়কী খই। ঘরপাত দই তুমি দুধের ক্ষীর চাঁচি তোমার বিরহে প্ৰাণ বল কিসে বঁাচি । ব্যঞ্জনের লবণ তুমি পুঠামাছের ঝোল মোচার ঘণ্টে ফুলবাড়ি কচি আমে শোল। গোয়াল ঘরে তুমি আমার কালা কামধেনু মজাতে অবলার। প্ৰাণ নন্দের বেটা কানু । \g C2에 직전 5755ঝালাপালা হয়ে ছোটে গায়ে প্ৰেমানল। শীতের তুমি ছিটের লেপ গ্রীষ্মের জলের জালা বসন্তের মধুর বায়ু বরষার ডোবানালা ।
