পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (একাদশ ভাগ).pdf/১৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भन्न ७७४४ } নিরক্ষর কবি ও গ্ৰাম্য কবিতা । SSý9) যৌবন জোয়ার জলে তুমি রূপের ঢেউ মাঘমাসে বাঘের পাছে লাগ তুমি ফেউ । কেমন করে বলবো বধু তুমি আমার কি BKBD DLDSBBO LBDSDDDD D S মলের তুমি রুণু ঝুনু চিকের তুমি খামি আমার মত উছকো মেয়ের প্রাণ-জুড়ান স্বামী। তোমার তরে নিমিষেতে নয়নজলে ভাসি অরুচির হয় রুচি দেখলে তোবড়া দোঁতোর হাসি । তোমার সোণার রঙ্গে জোড়া ভুরু কালা বুলিপি চুল, ঠাসা নাকে খাসা নথ দোলে সোণার দুল। ইত্যাদি * এই গীতটির শব্দবিন্যাস এবং রচনাকৌশল অনুভব করিলে মনে সত্য সত্যই উদয় হয় যে, c3 সকল রমণীগণ এইরূপ গীত প্ৰস্তুত করিতেন, অথবা গান করিতেন, তাহারা কখনও বর্তমান কালের কামিনীগণের ন্যায় কেবলমাত্র কলম আর কার্পেট ধরিয়া গৃহ-প্ৰাঙ্গণ পরিশোভিত। করিতেন না । বঙ্গসমাজের আভ্যন্তরিক পারিবারিক কাৰ্য্য এবং অবলাগণের স্বাভাবিক শক্তির উপর নির্ভর করিয়া এই সকল নিরক্ষর নারীগণ হৃদয়ে কবিত্বময়ী আবেগতা আর ললিত করে হাতা, বেড়ি, বঁটি, শীল, নোড়া সম্মার্জনী লইয়া গৃহকাৰ্য্যের সঙ্গে পবিত্ৰ দাম্পত্যপ্রীতির •মুলে কবিতা-রচনাকৌশল প্ৰদৰ্শন করিতেন । স্ত্রী কবিগণের আর একটি বিবাহ-সঙ্গীতের সামান্যাংশ মাত্ৰ উদ্ধার করিয়া আমরা পাঠককে তাৎকালিক বঙ্গসমাজের বিবাহবিধি আর ধৰ্ম্মবিশ্বাসের একটা জ্বলন্ত চিত্ৰ উপহার দিতেছি, যথা “ওঠ ওঠ গঙ্গাদেবি ঝিকিমিকি দিয়ে। দধিমঙ্গল করে আমার গৌরীর দিব বিয়ে। তোমারে বরিতে এলেম অষ্ট এয়ো নিয়ে। তোমার জলে চান করিয়ে ঠাণ্ড শীতল হয়ে। তোমার জলে-শঙ্খসাড়ী আদর করে ধুয়ে। আমার গৌরী চলে যাবে ঘরকন্না নিয়ে ৷” আহা এই সঙ্গীতটির ভাবে বঙ্গসমাজের তং সাময়িক পারিবারিক চিত্ৰ যেন আমাদের নয়ন সমক্ষে কেহ আনিয়া উপস্থিত করিয়া দিতেছে। কোন কোন সময় প্ৰবীণা স্ত্রীকবির দল শিশু সন্তানকে ঘুম পাড়াইবার কালে অতি সুললিত স্বরে-মতি ললিত শ্লোক ছটায় “যুমের গীত” বলিয়া থাকেন। ১। ঘুম পড়ানে মাসি পিসি ঘুম দিয়ে যা, বাটা ভরে দিব পাণ মুখ ভরে খা । , ২। আই আই আই চাদ আই রে, জাদুর কপালে মোর চিক দিয়ে যা রে । ৩ । “মাসি পিসি বনকাপাসি বনের ভিতর টিয়ে। মাসি গেছে বৃন্দাবনে দেখে আসি গিয়ে। কিসের মাসি কিসের পিসি কিসের বৃন্দাবন सनभ डt gलनों से भी अज़ ५न ॥