পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (একাদশ ভাগ).pdf/১৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

siyoSY ) নিরক্ষর কবি ও গ্রাম্য কবিতা । Š99 “গুম্বজে ঠেকেছে মাথা সোণার মুকুট পরা * * * अiogन-१lनिब्र १ig| भांश्य क क्र a কোমরে দুনে আটা-ওরে মানুষ খুন করা। আচ্ছা চেহারা ধবৃলি তুই না বেটি কি বেটা মত্তের মা আসমানের বাপ * * * চেনা যায় না তোরে এই বড় ল্যাটা হাওয়ার মাঝে পরাণ রেখে-চড়ে হাওয়ার পীঠে আসমান জমি পাতায় ফুলে বেড়াস হাওয়ায় জলে উঠে ৷ ইত্যাদি 发协 কি আর দেখিস কালা হাতুড়ে তোর অাঁধার ঘরে, মনের কালি মুছে আলো জাল্লে পাবি তা যে তারে। সে যে আলোর ঘরে আলোর ছবি, আলো বিনা তায়ে না। লবি । সে আলোর তেজে তোর কাণ চোক ফুটে যদিতাই ভেবে আলোক নামে ডাকে ঈশান নিরবধি ।” শুনা যায়, সুন্দরবনে নাকি দুইটী বয়ঃপ্ৰাপ্ত উলঙ্গ নিৰ্বাক পুরুষ আছেন। উইরোই নাকি সুন্দরবনের ‘কানাই বলাই” নামক বাওয়ালি-গুরু। এই দুই পুরুষের একটি ভক্ত অৰ্দ্ধ-বাওয়ালী আমার প্রতিবাসী । তিনি এই গীতটি উপহার দিয়াছিলেন,- “ S “কি জানি কি কিসের জোরে প্রাণ করে আনচান ও তার, জগৎ-জোড়া নামের গুণে বাস করে নয় দ্বারের মাঝের খান । তার হয় না কিছু জানা জ্ঞানে ভেতর বাহির আদি স্থানসে যে সকলের সকল কাজে করে রে আপনার টান। আমার আর কেহ নাই এই ঘরেতে মাঝে দিছি। তারে স্থান। তাইতে ফকীর ঈশান কয় আমি করি সদা তারি গান ৷ & আয় রে বাদােড় ডাকে সাই হাওয়ায় দিয়ে পাল । বাঘের পাছে ফেউ লেগেছে জোয়ারে ছোটে খাল ৷ ডাকে ভাকে বুন পাখী উড়ে ফড়িঙ্গীর পাল । কেওড়া গাছে বান্দর নাচে উবধো জটাে তাল ৷ লোণা জলে সোণা জ্বলে ঢেউ লেগেছে গায়। 8 কানাই বলাই ডাকে তোদের আয় রে ব্যাল্লিক আয় ॥ গাজির দরগায় কালীর ঘরে কচি লতার পর। আমরা দু’ভাই আছি বসে চিমটা ধরে তঁর ॥ দ্যাথা রে তোরা কত ফুলে কত ওড়ে দল a * * বাঘের পাছে ফেউ লেগেছে জোয়ারে ছোটে খাল ॥” ইত্যাদি। এই গীতটির মধ্যে গভীর ভাবের গাম্ভীৰ্য্যময় নলেগীতের মধুরতা এবং উদ্দেশ্য নাই। অথচ Sy