পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (একাদশ ভাগ).pdf/১৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সন ১৩১১ ] নিরীক্ষর কবি ও গ্ৰাম্য কবিতা । እ8ዓ যাইতেছে দেখিতেছি, এমন সময় একটি সারীগীতে আমার প্রাণের প্রাণ শ্ৰীগৌরসুন্দরের সন্ন্যাসস্মৃতি জাগাইয়া আমারে একেবারে দশমীর চাদের অন্তগমনের সঙ্গে সঙ্গে ঘোর বৈরাগ্য প্ৰবৃত্তির অধীন করিয়া তুলিল। একজন কৃষক-গায়ক পায়ে যুক্তাৱ দিয়া নৌকার দাড়ের বন্ধনীতে লোহার কড়া লাগাইয়া প্ৰত্যেকবার নৌকা সঞ্চালন সহ গাইতেছে “কেমনে বঁাচিবে তোর মাআরে ও নিমাই সন্ন্যাসেতে যেও না। যখনে জন্মিলে নিমাই নিম তরুতলে আমি বাছিয়া রাখিলাম নাম নিমাইচাঁদ তোমারে । সন্ন্যাসী না হইও নিমাই বৈরাগী না হইও ওরে ঘরে বসে কৃষ্ণনাম আমারে শুনাইও । সোণার নদীয়া ছেড়ে যাবে গোর রায়, ঘরে বিষ্ণুপ্রিয়ার বল কি হবে উপায়। কঁচাসোণার বরণ অঙ্গে ছাই যে মাখিবে, শচী মায়ের বুকে তাহা কেমনে সহিবে।” ইত্যাদি এইরূপ অপূৰ্ব্বভাবব্যঞ্জক করুণরসপ্রবণ সারীগীত সেই বিজয়ার নিরাশ হৃদয়ে শুনিয়া কোন সহৃদয় ব্যক্তি অশ্রুপাত না করিয়া থাকিতে পারেন ? যাহার এই সকল আবেগময় গীতিকাব্যের কবি, তাহারা নিবাক্ষর হইয়াও শিক্ষিতের হৃদয় পুর্ণরূপ অধিকার করিতে শিখিয়াছে। ধন্য নিরক্ষর কবির কল্পনাপ্রবণ বিষয়নির্দেশশক্তিকে ! সমস্ত সারীগীতই পৌরাণিক দেবদেবীর কাহিনীপূৰ্ণ করুণা, প্রেম, ভক্তি এবং দৈন্য বা আৰ্ত্তিতে সংবদ্ধ। প্ৰসঙ্গাধীন আরু একটি গীতের দুইটি চরণ স্মৃতিপথে উদিত হইতেছে, যথা “সোণার কমল ভাসিয়ে জলে আমার মা বুঝি কৈলাসে চলিল । DBB DS D DD BkDB BDBDB পূজা, কোথায় ফেলে গেলি এ সব ওমা দশভূজা । ( সোণার কমল) মাগো কার বাড়ী গিয়েছিলে কে ক’রেছে পূজা, কার জনম ক’ল্পে সফল হ’য়ে দশভূজা । ( সোণার কমল ) সন্ন্যাসী না হ’ব আমি বৈরাগী না হ’ব, আমার মাৰ্চয়র পায়ের রাঙ্গা জবা মাথায় তুলে নেব। (সোণার কমল) কি দেখিতে এলে মাগো গেলে কি দেখিয়ে, তোমার দুধের ছেলে মরে মাগো দুর্গাদুৰ্গা বলে ॥” ইত্যাদি। यांश भांडूडख गद्धांप्नद्र देश अc१श् cशांकब्र সঙ্গীত আর কি হাঁটতে পারে। মা 5f গিয়াছেন, भांड्रङङ शूद्ध भांद्र ष्ज्ञांनंज्ञांद्र व्छेझा কৰ্ত্তব্যের পথে সাংসারিক কাৰ্য্য করিতে