পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (একাদশ ভাগ).pdf/২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S. সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা । [ sब न९४ যে, তিনি কোনও আগন্তক ছাত্ৰেয় বিশেষ বিস্তাবুদ্ধির পরিচয় না পাইলে তাহার দিকে মুখ ফিরাইয়া কথা কহিতেন না। রঘুনাথের উক্ত অর্কে বিমোহিত হইয়া পক্ষধর তঁাহার দিকে । भूष क्ब्रिॉरे! बिङन कब्रिटनन :- (Y) *७ब् नङ्क्षष6 द्रिं অন্যে বিলোচনাঃ সর্বে কে ভবনে কলোচনঃ ” ইন্দ্রের সহস্ৰ চক্ষুঃ জানে ত্ৰিভুবন, শিবের তিনটী চক্ষুঃ জানে সর্ব জন । অপরের দুটী চক্ষুঃ তাও জানি আমি, এক চক্ষুঃ দেখি তব,-কে হে বাপু তুমি ? বৃঘুনাথ পক্ষধারের এই ব্যঙ্গোক্তি শুনিয়া সগৰ্ব্বে কহিলেন :- ( R ) ,

  • नन्नशैौ°कूश्चैौ*नवृक्षैौश्रनिदनिनः ।

তর্কসিন্ধান্তসিদ্ধান্তশিরোমণিমনীষিণঃ ৷” নলদ্বীপে কুশৰীপে নবীপে আয়, তর্কসিন্ধান্ত সিন্ধান্ত শিরোমণি সার। নলদ্বীপ-নিবাসী “তর্কসিদ্ধান্ত” ও কুশদ্বীপ-নিবাসী “সিদ্ধান্ত” এই দুই জন কে, তাহা জানিতে পারা যায় না। শ্লোকটী দেখিয়া অনুমিত হয়, ইহারা দুই জনেই ন্যায়শাস্ত্ৰ অধ্যয়ন করিবার জন্য রঘুনাথের সহিত মিথিলায় গিয়াছিলেন। , r এই সময়ে পক্ষধর মিশ্র “সামান্য-লক্ষণা” নামক একখানি ন্যায়-গ্ৰন্থ লিখিতেছিলেন। কিয়ৎক্ষণ এই পুস্তক সম্বন্ধে কথা কহিবার পর রঘুনাথ ইহার দোষ ৰাহির করিতে লাগিলেন। রঘুনাথ “সামান্য-লক্ষণ” স্বীকার করিলেন না। তখন পক্ষধর ক্ৰোধান্ধ হইয়া, রঘুনাথকে কহিলেন :- ፹ (vo) “বক্ষোজপানীকৃৎ কাণ সংশয়ে জাগ্ৰতি স্মৃটিম। সামান্যলক্ষণা কৰ্ম্মাদকৰ্ম্মাদবলুপ্যতে।” সংশয় রহিলে মনে দৃঢ় অনিবার, সামান্য-লক্ষণ কিসে কর অস্বীকার ? রঘুনাথের একটী চক্ষুঃ ছিল না। এজন্য পক্ষধর ভঁাহাকে “কাণ” বলিয়া ব্যঙ্গ করাতে । রঘুনাথের অত্যন্ত মনঃপীড়া হইল। তখন রঘুনাথ আক্ষেপ-সহকারে কহিলেন :- ১, ”। (e ) 端 "যোহন্ধং করোত্যক্ষিমন্তং যশ্চ বালিং প্রবােধয়েৎ। তমেবাধ্যাপকং মস্তে তদন্তে নামধারিণঃ ৷” অন্ধ জনে চক্ষুষ্মান করেন যে জন, শিশুর করেন জ্ঞান-চক্ষুঃ-উন্মীলন, তিনিই যথার্থ অধ্যাপক ভূমণ্ডলে, অধ্যাপক-নাম-ধারী অপর সকলে! ) কথা-প্রসঙ্গে রঘুনাথ “চিন্তামণি”-গ্রন্থের কয়েকটি জটিল প্রশ্ন উত্থাপন করিলেন। পক্ষধর