পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (একাদশ ভাগ).pdf/২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সকল প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতে না পারায় রঘুনাথ সন্তুষ্ট না হইয়া পুনঃপুনঃ আঁহাকে উত্তঙ্গ করিতে লাগিলেন। তখন পক্ষধর নানা বাক্য-জাল বিস্তার করিয়া, রঘুনাথকে পরাস্তু করিবার চেষ্টায় কৃত-সংকল্প হইলেন। রঘুনাথ সহজে পরাস্ত হইবার ছাত্র ছিলেন না। তঁহার যুক্তিযুক্ত অর্কে পরাজিত হইয়া ও উপায়ান্তর না দেখিয়া পক্ষধর উঁহারই মৃতই সমর্থনা করিলেন। fort দিনের মধ্যেই মিথিলার সর্বত্র রঘুনাথের নাম প্রচারিত হইল। y A lavi Y w ,V \ نيا A "ام ۔۔۔۔ I J , S dà Ys ' If i d ". } ༥م ','T I ۹ احمر যদিও পক্ষধর সময়ে সময়ে রঘুনাথের অর্কে পরাস্ত, অপ্রতিজ্ঞ ও ক্রোধান্তু হইয়া উঠতেন, তথাপি তিনি তীহাকে অত্যন্ত ভাল বাসিতেন। একদিন চতুষ্পাঠীতে কয়েকটী মৈথিল অধ্যাপক ও বহুসংখ্যক ছাত্ৰ উপস্থিত ছিলেন। এমন সময়ে পক্ষধর রঘুনাথকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “ন্যায়-শাস্ত্র ভিন্ন অন্য কোনও শাস্ত্রে তোমার অধিকার আছে?” ইহা শুনিয়া রঘুনাথ কহিলেন - (e) “কাব্যেহপি কোমলধিয়ো বয়মেব নাঙ্গে । তর্কে হপি কৰ্কশাঁধিয়ো বয়মেব নান্তে । তন্ত্ৰেহপি যান্ত্রিতধিয়ে ৰয়মেব নাস্তে क्रश्न नश्डश्मि बब्रभद नांछ ॥” থকাব্যেও আমার সদা সুকোমল মতি, তর্কেও আমার বুদ্ধি সুকর্কশ আতি । তন্ত্রেও যখ্রিস্ত সদা মনটী আমার, কৃষ্ণেণ্ড সংখত-চিত্ত আমি অনিবার ! এই শ্লোকটী শুনিয়া পক্ষধর কহিলেন, “তুমি নৈয়ায়িক হইয়াও কিরূপে কবিতা রচনা করিতে শিখিলে ?” তখন রঘুনাথ কহিলেন - I I ? .. ( . ) “কবিত্বং কিয়দৌল্লত্যং চিন্তামণিমনীষিণঃ। নিপীতকালকূটস্য হরম্ভেবা হাঁহিখেলনম৷” “চিন্তামণি”-গ্রন্থে যিনি দক্ষ বিলক্ষণ, কবিত্ব তাঁহার কাছে অতি তুচ্ছ ধন। – চকু ঢক্‌ ক’রে বিষ খান বেই হর, সাপ খেলাইতে আঁর কন্তু লাগে। ডর ? পক্ষধরু কহিলেন, “যে বৈয়াকরণ-গণ খ ক। ছ ঠ লইয়া এবং নৈয়ায়িক-গণ ঘট পট লইয়াই সৰ্ব্বদা ব্যস্ত থাকেন, আঁহাদিগেরপ্ৰদায় কদাপি কাৰ্যরসে সিক্ত হইতে পারে না।” তদুজন্ধে ब्रघूनां श्रृिणन :- 喃 ( ੧ ) | "পঠন্তু কতিচিহ্ঠাৎ খ ফাছ ঠেঙ্কি বর্ণহঠ । ঘট পট ইভীতরে পটু রটন্তু বাৎপাটবাৎ।