পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (একাদশ ভাগ).pdf/২৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२१8 可闷闭a-5百中 দৈত্যেরা গ্ৰহণ করিল না । এই গ্ৰতিগ্রহ নিবন্ধন দেবগণ তদবধি “সুর” এবং দৈত্যগণ “অসুর” উপাধি পাইলেন। द 88 গঙ্গা-উৎপত্তি-রাজা ভগীরথ ভুলোকে গঙ্গাকে আনয়ন করিবার জন্য দীর্ঘকাল কঠোর তপস্যা করিলে ব্ৰহ্মা সন্তুষ্ট হইয়া তাহার অভীষ্ট সিদ্ধির বর দেন ; কিন্তু বলিয়া দিলেন, --- এই বসুমতী গঙ্গার পতন বেগ সহ করিতে পরিবে না, ইহাকে ধারণ করিবার নিমিত্ত হরকে প্ৰসন্ন করিতে হইবে । ভগীরথ বহুকাল পশুপতির উপাসনা করিলেন, তিনি স্রোতস্বতীকে ধারণ করিতে সন্মত হইলেন। তখন সুরতরঙ্গিণী বিস্তীর্ণ আকারে আকাশ হইতে শোভন হারশিরে বেগে পতিত হইলেন। স্রোতস্বিতীর গর্ব দেখিয়া মহাদেব নিজ জটাজুট মধ্যে র্তাহাকে তিরোহিত করিলেন, দেবী আর নির্গত হইতে পারেন না। ভগীরথ পুনরায় তপস্যায় দেবদেবকে তুষ্ট করিলে তিনি সুরধুনীকে ছাড়িয়া দিলেন। লোকপাবনী হরজটা হইতে পৃথিবীতে অবতীর্ণ হইলেন। গঙ্গা সপ্তধারায় প্রবাহিত হইতে লাগিলেন। তিন ধারা পশ্চিমে, তিন ধারা পূর্বে এবং এক ধারা ভগীরথের পশ্চাৎ পশ্চাৎ চলিল। পথে মহর্ষি জহর আশ্রমে তাহার নিকট নিগৃহীত হইয়া, রথারূঢ় ভগীরথের অনুগমন করিতে করিতে মহাসাগরে ঝম্পপ্ৰদান পূর্বক সাগর-সন্তানদিগের উদ্ধারসাধন নিমিত্ত রসাতলে প্রবেশ করিলেন। পতিতপাবনী স্বীয় জলে তথাকার ভস্মরাশি প্লাবিত করিয়া ফেলিলেন ; যষ্টিসহস্ৰ সাগরসন্তানের তৎক্ষণাৎ সুরলোক লাভ হইল। স্বয়ত্ত্ব ব্ৰহ্মা ভগীরথকে বলিলেন, “বৎস, গঙ্গা জহর নিকট হইতে ‘জাহ্নবী হইয়াছেন, এখন তোমার জ্যেষ্ঠা দুহিতা হইলেন, অতঃপর ‘ভাগীরথী” ইহার নাম রহিল। আর, ইনি স্বৰ্গ মর্ত্য পাতাল তিন পথে প্ৰবৰ্ত্তিত হইয়াছেন, অতএব ইহার অন্য একটি নাম হইল ‘ত্ৰিপথগা|” ” বা ৪২,৪৩ মদন-ভস্ম— একদা কৈলাসনাথ শিব সমাধিভঙ্গ করিয়া দেবগণের সহিত বিলাসস্থানে যাইতে । ছিলেন, ইত্যবসরে কাম তাহার চিত্তবিকার উৎপাদন করেন ; এই অপরাধে রুদ্র রোষকলুষিত লোচনে হুঙ্কার পরিত্যুাগপূর্বক তাহার প্রতি দৃষ্টিপাত করিলেন, তাহাতে কামের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ঋলিত ও ভস্মীভূত হইয়া গেল।।* द २७० ' কাৰ্ত্তিকেয়ের উৎপত্তি-দেবগণ ব্ৰহ্মার নিকট তঁহাদের সেনাপতি চাহিয়াছিলেন ; ব্ৰহ্মা . শঙ্করকে পুত্র উৎপাদনে অনুরোধ করেন । শঙ্কর দার পরিগ্রহ ক{ রয়া স্ত্রী-সহযোগে প্ৰবৃত্ত হইলেন। শত বর্ষ অতীত হইয়া গেল, সন্তান জন্মায় না। দেবগণ শঙ্করের আরাধনা করলেন, তখন তাহার তেজ স্বলিত হইল; দেবগণ-নিয়োগে বসুন্ধরা তাহা ধারণ করিলেন। ঐ তেজ দ্বারা পুথিবী পৰ্ব্বত কাননের সহিত প্লাবিত হইয়া গেল। দেবগণের অনুরোধে হুতাশন বায়ুর সহিত ঐ রুদ্ৰতেজে প্ৰবেশ করিলেন ; তাহাতে উহা শ্বেতপৰ্ব্বত ও অত্যুজ্জ্বল শরবন রূপে পরিণত হইল। কিছুকাল অতীত হইয়া গেল, | * श्राभान(१ भवनडम बा*ब्रि डिब्रक्र* ।