পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (একাদশ ভাগ).pdf/২৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

no বঙ্গীয় সাহিত্য-পরিষদের নািহ । আমি কোন কথার প্রতিবাদ করিতে চাহি না, প্ৰতিবাদের কোন কথা প্ৰবন্ধেও নাই । তবে প্ৰবন্ধ শুনিয়া আমার একটা কথা মনে হইতেছে। মাননীয় মিত্ৰ মহাশয় যেরূপ বিস্তৃতভাবে মহাপ্রভুর গমন-পথের বর্ণনা করিয়াছেন, সেরূপ বিস্তৃত-ভাবে তাহার লীলাংশ বর্ণনা করেন নাই। আমরা বিষয়াসক্ত ব্যক্তি, পার্থিব ব্যাপারের মধ্যে সর্বদা ডুবিয়া আছি, ঘটনাক্রমে, এইরূপ অবসরে যদি প্ৰবন্ধপাঠকের ন্যায় জ্ঞানী ব্যক্তির নিকট মধ্যে মধ্যে এইরূপ বিষয় সকলের প্ৰবন্ধ শুনিতে পাই, তবে বিশেষ উপকৃত হইতে পারি। মহাপ্রভুর উৎকল-যাত্রার পথে কত অদ্ভুত শিক্ষা প্ৰদ লীলা হইয়াছিল, তাহা ব্যাখ্যা করা অল্প সময়ের কাজ নহে। এই বলিয়া, বক্তা নিত্যানন্দের দন্ত-ভঙ্গের ব্যাপার সুন্দর বর্ণনা করিয়া, মানুষ মানুষকে কত ভাল বাসিতে পারে, তাহার ব্যাখ্যা করিলেন। পরে বক্তা আবার বলিলেন,-দীনেশ বাবুর একটা কথার প্ৰতিবাদ আমি করিব-তিনি বলিয়াছেন “বৈষ্ণবগ্রন্থাবলী এতদিন ইতর-বৈষ্ণবশ্রেণীর হস্তে ছিল।”-তঁহার ন্যায় বিজ্ঞ ব্যক্তির এরূপভাবে একটা সম্প্রদায়কে অবজ্ঞা করা ভাল হয় নাই। বৈষ্ণবশ্ৰেণাতে ইতর লোক থাকিতে পারে, কোন শ্রেণীতেই বা নাই-কিন্তু সে জন্য সমস্ত সম্প্রদায়কে “ইতর” বলিয়া উল্লেখ করা অনুচিত । ইতার হইলেও তাহারা যে যক্ষের ন্যায় এতদিন এই সকল গ্ৰন্থরত্ব রক্ষা করিয়া আসিতেছিল, এ জন্যও তাহারা ত আমাদের কৃতজ্ঞতার পাত্ৰ । তৎপরে শ্ৰীযুক্ত ক্ষীরোদ প্ৰসাদ বিস্তাবিনোদ এম. এ মহাশয় বলিলেন,-আমার বেশী বলিबांद्र কিছু নাই। আজকার সভায় বিচারপতিই সভাপতি, বিচারপতিই প্ৰবন্ধপাঠক। প্ৰবন্ধের বিচার ভালই হইবে। মাননীয় মিত্র মহাশয় প্রবন্ধে ঐতিহাসিক ও ভৌগোলিক বর্ণনায় বহু গবেষণার পরিচয় দিয়াছেন। তিনি প্ৰবীন সাহিত্য-সেবী, বাঙ্গালা-সাহিত্যে তিনি বহুকাল হইতে লেখনী ধরিয়াছেন, তঁহার প্রবন্ধে যে আমরা তৃপ্তিলাভ করিয়াছি, ইহা বলাই বাহুল্য। আমরা আশা করি, ধৰ্ম্মাধিকরণের কাৰ্য্যের অবসরে তিনি মধ্যে মধ্যে আমাদিগকে এইরূপে অনুগৃহীত করিলে আমরা বিশেষ কৃতজ্ঞ থাকিব। তৎপরে শ্ৰীযুক্ত সতীশচন্দ্ৰ ৰিষ্ক্যাভূষণ এম, এ মহাশয় বলিলেন,-এমন সম্মিলন বহুদিন হয় না। তাহার উপর মাননীয় মিত্ৰ মহাশয়ের ন্যায় ব্যক্তির লিখিত এরূপ ধৰ্ম্মকথা পূর্ণ ঐতি- । হাসিক ও ভৌগোলিক বিবরণময় প্ৰবন্ধও প্ৰায় শুনা যায় না। মিত্ৰ মহাশয় অল্প কথায় চৈতন্যের ভ্ৰমণ-কথা বর্ণনার সঙ্গে সঙ্গে যে ভাবে গৌরলীলার কথা ও উড়িষ্যার ইতিহাসের অনেক কথা বৰ্ণনা করিয়াছেন, তাহা চমৎকার হইয়াছে। তঁহার উল্লিখিত শবরজাতির কথা • গ্ৰীকৃদিগের বর্ণনায় পাওয়া যায়। তাহারা মগধেও ছিল । উৎকল নাম গ্রীক বৰ্ণনায় নাই । উড়িজাতির উল্লেখ আছে, স্থানের নাম নাই। ত্রিকলিঙ্গ রাজ্যের মধ্যে ওড় দেশ ছিল। DBDB BDBBkDDD DBBBK DBDBBzS DDB DDDEES DDDDD SBB BB BBBDD ह, उांश खना यांग्र नं। পঞ্চগৌড়-ব্ৰাহ্মণের মধ্যে উৎকল-ব্রাহ্মণের নাম আছে श्ड ब्रां२ ७झे পঞ্চব্ৰাহ্মণবিভাগের বহুপুর্বে এখানে আৰ্য্যবাসী হইয়াছিল। পালি গ্রন্থে উড়িষ্যার স্থানে।