পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (একাদশ ভাগ).pdf/২৯৭

যাসিক কাৰ্য্য-বিবরণী । ۰ هارلا মৈথিল অক্ষরের কতকগুলি আদর্শও নগেন্দ্ৰবাবুকৰ্তৃক সভাস্থলে প্ৰদৰ্শিত হইল । তৎপরে শ্ৰীযুক্ত মনোমোহন চক্ৰবৰ্ত্তী বিদ্যাপতির সময় সম্বন্ধে কিছু আলোচনা করিলেন। Indian Antiquary XIX, January Trey is a YYY-so erects r 7, 8 fist SLKK MM DDBDDL S BBD DBLD DBBBuDDD BBDDDBD BBBD DBD BBBD কালের কয়েক বৎসরের তফাৎ হয়। গ্ৰীয়ার্সন সাহেব বিদ্যাপতির হস্তলিখিত গ্রন্থে ৩৪৯। ল সং লেখা আছে এইরূপ বলিয়াছেন। বিদ্যাপতির সময় নিঃসংশয়ে এখনও নিরূপিত হয় নাই । মাননীয় বিচারপতি সারদাচরণ মিত্ৰ মহাশয় সংবাদ দিলেন, দ্বারবঙ্গের মহারাজের নিকার্ট হইতে আরও অনেকগুলি বিদ্যাপতির নূতন পদ তিনি শীঘ্ৰ পাইবার আশা করেন। তৎপরে শ্ৰীযুক্ত হীরেন্দ্রনাথ দত্ত মহাশয় “বেদান্তদর্শন” সম্বন্ধে প্ৰবন্ধ পাঠ করিলেন। এই সুদীর্ঘ প্ৰবন্ধ ধারাবাহ্যিকরূপে সাহিত্য-পত্রিকায় প্ৰকাশিত হইবে । সমস্ত প্ৰবন্ধ পাঠের সম্ভাবনা না থাকায় প্রবন্ধের প্রথমাংশ হইতে কিছু কিছু পাঠ করা হইল। প্রবৃন্ধের উপক্ৰমণিকায় বেদান্তদর্শন সম্বন্ধে যে সকল ভাষ্য, টীকা, প্রকরণাদি পাওয়া যায়, তাহার যথাসম্ভব সম্পূর্ণ তালিকা দেওয়া হইয়াছে। প্ৰবন্ধের প্রথমাংশে অদ্বৈতবাদের তাৎপৰ্য্য সবিস্তারে দেওয়া হইয়াছে। প্ৰবন্ধের দ্বিতীয়াংশে রামানুজ প্ৰবৰ্ত্তিত বিশিষ্টাদ্বৈতবাদের তাৎপৰ্য্য বিবৃত হইয়াছিল। ঐ অংশ পরবত্তী অধিবেশনে পঠিত হইবে স্থির হইল। প্ৰবন্ধ পাঠের পর শ্ৰীযুক্ত শিবনাথ শাস্ত্রী মহাশয় অদ্বৈতবাদের এই সুন্দর ও প্ৰাঞ্জল বিবরণের জন্য প্ৰবন্ধপাঠককে ধন্যবাদ দিলেন । তৎপরে শ্ৰীযুক্ত সতীশচন্দ্ৰ বিদ্যাভূষণ মহাশয় হীরেন্দ্ৰীবাবুর প্রবন্ধে প্ৰসঙ্গক্রমে উত্থাপিত কয়েকটা বিষয়ের আলোচনা করিলেন। হীরেন্দ্ৰ বাবু বাচস্পতি মিশ্রের মত অবলম্বন করিয়া পাণিনির উল্লিখিত “পারাশৰ্য্যভিক্ষুসুত্র” ব্যাসংপ্ৰণীত “ব্রহ্মসুত্ৰ” হইতে অভিন্ন এইরূপ অনুমান করিয়াছিলেন। সতীশবাবুর মতে উহা বৌদ্ধভিক্ষুগণের উদ্দেশে রচিত কোন সুত্র চাইতেও পারে । “পারাশৰ্য্য” শব্দে পরাশর সূত্র না হইতেও পারে। ভিক্ষুসুত্রের প্রতিপাদ্য বিষয় কি ছিল না জানিলে উহার মীমাংসা অসম্ভব। অদ্বৈতবাদ শঙ্করাচাৰ্য্যের পূর্বে কি আকারে ছিল? তাহাও বিচাৰ্য্য। নিঃসংশয়ে কোন কথা বলা যায় না। বেদের সংহিতা ও ব্ৰাহ্মণে দুঃখবাদ নাই। ঐ সময়ে মনুষ্য ইহকালে ও পরকালে সুখের অন্বেষণেই ব্যস্ত। আরণ্যকে ও উপনিষদে অকস্মাৎ দুঃখবাদ দেখা দেয়। এইরূপ আকস্মিক পরিবর্তনের কারণ অনুসন্ধেয়। সতীশবাবুর অনুমানে বুদ্ধদেবই এই দুঃখবাদের প্রবর্তক হইতে পারেন । যে সকল উপনিষদে দুঃখবাদ ও श्ः| হইতে भूख्रिश्न উপায় অন্বেষণ আছে, তাহ বুদ্ধের পরবস্ত্রী কি না বিচাৰ্য্য। শ্ৰীযুক্ত নিখিলনাথ রায় শঙ্করাচাৰ্য্যের আবির্ভাব কালসম্বন্ধে আলোচনা করিলেন । EDDBBDD 0 KKYS SDDBBBODD BBD DDBB D SDBBDBKiiBD S DBLSSSBLDLSSL