পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (একাদশ ভাগ).pdf/৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সন ১৩১১ ] * ভারতে লিপির উৎপত্তি । , GO দিকে বহুল বিস্তৃত হইয়াছিল এবং কালক্রমে ইহা হইতে বাঙ্গালা বর্ণমালায় উৎপত্তি হইয়াছিল । কতকগুলি খারোষ্ঠি সংখ্যা দেখিয়া বোধ হয় যে, তাহারা আরামোেক সমুৎপন্ন । বহু প্ৰাচীনকাল হইতে ৬০০ খৃষ্টাব্দ পৰ্যন্ত সংখ্যাগুলি অক্ষরের সাহায্যেই ব্যবহৃত হইত। এইগুলি প্ৰাচীন মিসর হইতে গৃহীত হইয়াছিল। এইরূপ ভাবে বুলের নিজ মত লিপিবদ্ধ করিয়াছেন। তিনি এইরূপে বর্ণের উৎপত্তি দেখাইয়াছেন বটে, কিন্তু আমরা তঁহার মতের পক্ষপাতী নহি । ডাক্তার বুহলরের ন্যায় ডাক্তার টেলর ইত্যাদি পণ্ডিতগণ ভারতীয় লিপিন্ন উৎপত্তি সম্বন্ধে ভঁহাদের নিজ নিজ মন্তব্য প্ৰকাশ করিয়াছেন। তৎসমুদ্ৰায়ের আলোচনা করিতে গেলে একখানি বৃহৎ পুস্তক হইয়া পড়ে। কাজেই আমার এই ক্ষুদ্রকায় প্ৰবন্ধে বাহুল্য ভয়ে সেগুলির আলো 5नाम दिब्रड ब्रश्विiभ । আমরা পূর্বে বলিয়াছি-লেখন-প্ৰণালী যে ভারতের বহিঃপ্রদেশে ব্যবহৃত হইত, হিন্দুরা তাহা জানিতেন। আমাদের এই সিদ্ধান্তের দৃষ্টান্ত পাণিনির ৪১৷৪৯ সুত্ৰ হইতে বেশ বুঝা যায়। এই সুত্রে তিনি যবনানী-শব্দের বুৎপত্তি শিক্ষা দিয়াছেন। যুরোপীয়দ্বিগের মতানুসারে খৃঃ পূঃ দ্বিতীয় শতাব্দীতে রচিত পতঞ্জলিকৃত পাণিনির মহাভাষ্য অনুসারে, পাণিনি যবনদিগের লিপির বিষয় উল্লেখ করিয়াছেন। এখন, এই যবন শব্দের অর্থ কি, তাহাঁই বিবেচ্য। পাণিনির সুত্র ও মহাভাষ্য নিম্নে প্ৰকটিত হইল। সুত্র যথা SeBDDSDBDBSBDSBB BBDSDDiSDDBBDBDSDDBDSDBBDBBBD DBDiS মহাভাষ্য যথা“হিমারণ্যয়োর মহত্বে” । হিমারণ্যয়োর মহত্ব” ইতি ব্যক্তিব্যম। মহাদধিমন হিমানী। মহদী অরণ্যম, অরণ্যানী। “যাবাদ দেবে” “যাবৎ দোষ” ইতি বক্তব্যম। দোষো যবে যবানী। যবিনাললিপ্যাম। “যবানাল লিপ্যাম” ইতি বক্তব্যম। যবনানী লিপিঃ।” ইত্যাদি। পতৃঞ্জলির পূর্ববৰ্ত্তী পাণিনির বাৰ্ত্তিককার কাত্যায়ন এবং পতঞ্জলি উভয়েই যবনানী অর্থে যবনলিপি বুঝিয়াছেন। ইহা হইতে স্পষ্টই অনুমিত হইতেছে যে, যন্দন শব্দটী যখন জাতিব্যঞ্জক, তখন যে নিশ্চয়ই পাণিনির পূর্বে ভারতে প্ৰচলিত ছিল, তদ্বিষয়ে কোনই সন্দেহ নাই। কিন্তু পাণিনির পূর্বে বলিলে কোন সময় বুঝায় তাহ স্থির করা বড় সহজ ব্যাপার নয়। 2ff. H Rytor cortèsta Štet "Panini's Place" RİN TE GICK 3 Re-RRA yèt রলিয়াছেন যে, পাণিনি বুদ্ধদেবের আবির্ভাবের পুর্বে জীবিত ছিলেন। এ সম্বন্ধে তঁাহার প্রধান যুক্তি এই যে *নির্বাণে বাতে” এই অষ্টম (২৫০) সুত্র-বুদ্ধদেবের নির্বাণাৰ্থ বিজ্ঞাপক বা পোষক নহে। অতএব পাণিনি বুদ্ধদৈবের পূর্ববৰ্ত্তী। এই একই সুত্র আবার শাকটায়নের (৪৷৷১২৪৯) ব্যাকরণে প্ৰযুক্ত হইয়াছে এবং ভাষ্যকারী যক্ষবৰ্ম্মান এরূপভাবে ব্যাখ্যা করিয়া- ? ছেন যেন গোন্ডষ্ট্রকারের ব্যাখ্যা নিতান্ত রূঢ় বলিয়া বোধ হয়৷-“অবাতে কৰ্ত্তার। নিৰ্বাণে মুনিঃ। নিৰ্বাণঃ প্ৰদীপং । অবাত ইতি কিম। নির্বাতো বাতিঃ । নির্বাতেণ বাতো।” আবার ON KOMİTİF GRIF (Geshichte d. Sprachwissenschaft p. 48 n. l ) ?tisfits et