সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা। [ २श ज९शां : حياته. ন্যায়শাস্ত্ৰকেই বুঝিতে হইবে, নতুবা বোধ হয় কিছু দোষ দুষ্ট হইয়া পড়ে অথবা হয়ত ঐ শব্দটীর উপর অভিসম্পাত দেওয়া আছে, সুতরাং উহার অন্য অর্থ বুঝাইবার আর শক্তি নাই । ভগবান বাৎস্তায়ন বলিয়াছেন—“ইমাস্তু চতস্রো বিদ্যাঃ পৃথক-প্ৰস্থানা: প্ৰাণিনােমনুগ্রহায় অম্বিকীয় উপদিপ্তন্তে, যাসাং চতুর্থীয়মান্ধীক্ষিকী ন্যায়বিদ্যা।” অর্থাৎ-প্রাণিগণের অনুগ্রহের জন্য পৃথক পৃথক পথ অবলম্বন করিয়া এই চারিটীি বিদ্যা উপদিষ্ট হইয়াছে, যাহাঁদের মধ্যে চতুর্থী এই আস্বীক্ষিকী ন্যায়বিদ্যা । অপর স্থানে বলিয়াছেন,-“প্ৰমাণৈরার্থপরীক্ষণং ন্যায়ঃ প্ৰত্যক্ষাগমাশ্ৰিতমনুমানং সোহৰীক্ষা, আদক্ষিকৗশব্দের প্রত্যক্ষাগমাভ্যামীক্ষিতস্ত অনু ইক্ষণমন্ধীক্ষা, তিয়া প্ৰবৰ্ত্ততে ইত্যান্ধীক্ষিকী थकुड अर्थ । ন্যায়বিদ্যা ন্যায়শাস্ত্ৰং।” অর্থাৎ-কতকগুলি প্ৰমাণদ্বারা পদার্থের পরীক্ষাই ন্যায়, প্ৰত্যক্ষ ও আগম প্রমাণের অনুমোদিত অনুমানই প্ৰকৃত ন্যায়শব্দের বাচ্য, তাহাঁই অন্ধীক্ষা । প্ৰত্যক্ষ ও শব্দপ্ৰমাণদ্বারা পদার্থের জ্ঞান হওয়ার পরে যে জ্ঞান হয়, তাহাকে অন্ধীক্ষা বলে ; তাহাকে অবলম্বন করিয়া প্ৰবৰ্ত্তিত হইয়াছে, এই হেতু আন্ধীক্ষিকী গৌতমনুত্রের ন্যায়-নামের ন্যায়ুবিদ্যা বা ন্যায়শাস্ত্র। ইহা হইতেই বুঝিতে পারা যাইতেছে ন্যায়বিদ্যার নাম अiदीक्ति की। কারণ। যে, গৌতম-সুত্র-সমষ্টিকে ন্যায়দৰ্শন-নামে কেন বলা হয় ?* अश्मांदन cधईडाई cश्ङ्ग। ভগবান মনু আন্ধীক্ষিকী শব্দে ‘আত্মবিদ্যা” বিশেষণ দিয়া বিশেষিত করায় ও মোক্ষধৰ্ম্মে उांधीक्रिकी “পরা” বিশেষণ দ্বারা নির্বাচিত করিয়া দেওয়ায়, বোধ হয়, অনাত্মদুই প্রকার । বিদ্যা অপরা আন্ধীক্ষিকী আর একটী আছে, যাহাকে লোকে চলিত স্থায়দর্শনের অপ্রচার ভাষায় ‘পৌরুষেয় বিস্তা”-বিশেষ বলিয়া থাকে । হয়ত এই কারণেই হওয়ার কারণ । সাংখ্য-পাতঞ্জলাদির ন্যায় জনসমাজে ন্যায়দর্শনের ততটা সুলভ १5ांद्र श्घ्र नाश्। তাই বলিয়া ন্যায়দর্শনটী একেবারে উড়াইয়া দিবার জিনিয়া নহে; কারণ ন্যায়দর্শনের
- “ননুপ্রমাণাদিষোড়শপদার্থে প্রতিপাদ্যমানে কখমিদং ন্যায়শাস্ত্ৰমিতি ? সত্যং—তথাপি অসাধারণ্যেন ব্যাপদেশা ভযন্ত্ৰীতি ন্যায়েন ন্যায়স্য পরার্থ নুমান পরপর্য্যায়স্ত সকলবিদ্যানুগ্ৰাহকতয়া সৰ্ব্বকৰ্ম্মানুষ্ঠানসাধনতয়া প্রধানত্বেনা” তথ। । ব্যাপদেশে যুজ্যতে । তথাহিভাণি সর্বজ্ঞোন, সোহয়ং পরমো ন্যায়ঃ বিপ্রতিপন্নপুরুষ-প্রতিপাদকত্বাৎ 떤) প্ৰবৃত্তিহেতুত্বাচেতি।” • সর্বদর্শনসংগ্রহে মাধবাচাৰ্য্য বলিয়াছেন,—
”আচ্ছা, এই শাস্ত্রে ত প্রমাণাদি যোড়শ পদার্থই প্ৰতিপাদিত হইয়াছে, তবে কি করিয়া ইহাকে কেবল ন্যায়শীঘ্রই বলা হয় ? হাঁ, ইহা সত্য, তাহা হইলেও “ব্যবহারটা বিশেষভাবকে অবলম্বন করিয়াই হইয়া থাকে।” এই SLLD DuDBBDD DBDDBDSDDDBB DBBBD DBDBD DDBD 0 KK KBDBB DBBBDuuBD BD BDBDDS 희t, সুতরাং তার নামেই শাস্ত্রের নামকরণ করিয়া ব্যবহার করা যুক্তিসঙ্গত। সর্বজ্ঞ সে কথা বলিয়াছেন,-“সেই উৎকৃষ্ট । প্রধান স্থায় এই, কারণ সন্দিগ্ধপুরুলের সন্দেহাপনোদক ও সৰ্ব্বকৰ্ম্মে প্রবৃত্তি হওয়ার হেতু এই স্থায়ই।
