পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (একাদশ ভাগ).pdf/৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

जन »७०>1 c|उtशद्र ୬:୪ଞ୍ଜ { , ኴፃ ভঁহাদিগের সেই “প্ৰকারতাবচ্ছেদকাবিচ্ছিন্নত্বাদি’ বিকটভাষার জন্য কি সহে ? স্মৃতিতত্বের বাদবিচার ও প্রকৃততত্ত্বজ্ঞানের জন্য মাহে কি ? প্রকৃতপ্ৰস্তাবে এই পৰ্যন্তই গোতমের প্রভৃতি প্ৰতিভার কিরণজাল আলোকিত ; জানি না। ইহার পরের অংশ আলোকিত হইবার উপযুক্ত কি, না ? গোতমের প্রতিভার সীমা অন্বেষণ করিতে আমরা বহুদূরেই স্বলিত হইয়া পড়িয়াছি; সুতরাং ইতঃপর সাবধান হইয়া আমরা সেই ক্রেতাযুগের ন্যায়দর্শনের সংক্ষিপ্ত পৰ্যালোচনা করিবার চেষ্টা করিব। ন্যায়দর্শনে বুৎপত্তিলাভ করিতে হইলে এগুলি বিশেষ করিয়া জানিতে হয় । যথাপ্ৰকৃতি ও প্ৰত্যয়যোগে একটী পদ হয় ; সেইরূপ কতকগুলি পদ প্রয়োজনাবশে মিলিত হইলে একটী বাক্য বিরচিত হয় ; সেইরূপ কতকগুলি বাক্য বিশেষ কোন উদ্দেশ্যসিদ্ধির জন্য সুত্ররূপে গ্রথিত হইয়া থাকে ; আবার তাদৃশ একাধিক সুত্ৰসকল এক একটী বিষয়ের নির্ণয়ার্থে পরস্পর সম্বদ্ধ হইয়া এক একটী প্ৰস্তাবের সমাপ্তি করে ; সেই প্ৰস্তাবকে প্রকরণ বলা যায় ; সেই সেই প্রকরণপুঞ্জে এক একটী আহ্নিক ও তাদৃশ আহ্নিকদ্বয়ে এক একটী অধ্যায় বিরচিত, এবং তাদৃশ পাঁচটী অধ্যায়ে এই ন্যায়দৰ্শন পরিসমাপ্ত হইয়াছে। এস্থলে মনে রাখিতে হইবে, পদার্থের যথার্থজ্ঞান উৎপাদনের জন্য ন্যায়সূত্রের অবতারণা। (sitect of 9 ত্রেতার ন্যায়দৰ্শন । যুৎপাদক বিষয়। श्रुघ्रर्भग्नब्र সুতরাং কেবল এক একটী পদার্থের নাম শুনিলে তত্ত্বজ্ঞান উৎপন্ন প্রবৃত্তিপ্রকার। হইবে না, তজ্জন্য যেমন পদার্থের সংজ্ঞাশ্রবণ করা আবশ্যক, BDBDDD BDDBB BBDBBD D BD BDBYBD DBDBLLSB DDDDDBD S KD SDB DS DDDB বিশেষ বিচারও একান্ত প্ৰয়োজন । অতএব পদার্থের যথার্থজ্ঞান উপাৰ্জন করিতে হইলে উদ্দেশ, লক্ষণ ও পরীক্ষা, এই উদ্দেশ, লক্ষণ ও পরীক্ষায় তিনটী প্ৰণালীর অবলম্বন করিতে হয়। এই ন্যায়দর্শনে সেই কৰ্ত্তব্যতly—ফলিতাৰ্থ। তিনটা প্ৰণালীর অবলম্বন করা হইয়াছে। ১ উদ্দেশ। পরে যে পদার্থের লক্ষণ ও পরীক্ষা করা যাইবে, পূর্বেই তাহার নাম কীৰ্ত্তন করা ॥৬

  • * শিষ্যগণ সহজে বুঝিতে পরিবে বলিয়া আৰ্য্য ঋষিগণ র্তাহাদিগের স্বীকৃত বিষয়ের একটী সংক্ষিপ্ত তালিকা গ্রন্থের প্রথমেই দিয়া থাকেন। তাহাকে উদ্দেশ বলে। নব্য ও পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণ বোধ হয় শ্রোতার এই সুবিধার DD D Dz 0 DLSS BBB BBB D DBDDS DDD DDD DDBDB KBBB SS BDB BDBBBSSSSSS হয় এ রীতিটী গ্ৰন্থকারের স্থির-জ্ঞানের পরিচয়কার ; কেন না, লেখনী গ্রন্থকারকে টানিয়া লইয়া কুস্থানে উপস্থিত - করাইতে অবসর পায় না, গ্রন্থকারই লেখনীকে সংযত রাখিয়া গন্তব্য স্থানে উপস্থিত হইতে পারেন। এ রীতিটা

• দেখিয়া বোধ হয় যে, গ্ৰন্থকার অনেক তর্কবিতর্কের পর ষােহ। সিন্ধান্ত করিতে সমর্থ হন, তাহাই সুত্রে গ্রথিত করিয়া শিষ্যগণ কে স্নেহোপহারস্বরূপ প্রদান করেন, কেবল ঈর্ধ্যা বা দুরাকাঙ্ক্ষার সম্পূরণার্থী নহে।