পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (চতুর্থ ভাগ).pdf/১১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Suyo अश्ङिा--ब्रिद९-अल्लिका ! [३ग न६थ{।

  • iझिकझ बमि ! সম্পাদকের নাম । [ পত্রিকার নাম । मन्कद्र ब ।। 5 stoffen ००० उमर्थक चिट त्रूड ... 2 stfits छारक्र्त्तिक ' ••• তারিণীচরণ বসু | দৈনিক •e (FTASsR (R

- k \go (» •) डिद्रिनाभपूरक ••• অপ্ৰকাশিত | দৈনিকবাৰ্ত্তা ... Ve 23fffTS fago-kiSf qg ••• 鸭 ত্রিপুরা-প্ৰকাশ धूभ८कठू ००० कांधीकिgeद्धि O. O. O. পুত্র পাঠক काछी (छ्छ् श्रेष्ड् भूमtरुडू ... (চন্দননগর হইতে थक भिड ) প্ৰকাশিত) দিগ্বিজয় ••• ६ांद्रकांनांथ भू८९- १ दिसम्रक (थडिवांस . (कॉनौवां श्रेष्ठ 9ty't প্ৰকাশিত) দ্বিজরাজ। ... গোঁসাইদাস গুপ্ত निभवि ... Coffaf5 Cf || 3f3 Sf3 ••• श्रांश्ांक्षद्म cनJांक्षित्रक द्र • • • • অপ্ৰকাশিত siteyt (SY) সমকক্ষ বলিয়া গণ্য হইত। বাবু কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার “বিজ্ঞাপনী” নামক সংবাদ পত্রের সম্পাদক হইয়া ঢাকাপ্ৰকাশের সংশ্ৰব পরিত্যাগ করিলে ব্যাকরণসরপ্রণেতা বাবু গোবিন্দপ্ৰসাদ রায় উহার সম্পাদকীয় ভার গ্ৰহণ করেন। এই সময় হইতে ঢাকা প্রকাশ ক্রমে নিস্তেজ ভােব ধারণ করে। বাবু গোবিন্দপ্ৰসাদ রায়ের মৃত্যু হইলে চাকাপ্ৰকাশ হস্তান্তরিত হইয়া বৰ্ত্তমান সম্পাদক বাবু গুরুগঙ্গা আইচ চৌধুরী কর্তৃক পরিচালিত হইতেছে। ইনি ঢাকার ধনী বাবু রূপলাল দাস কর্তৃক অভিযুক্ত হইয়া একবার কারারুদ্ধ হইয়াছিলেন। (১০) এইপত্ৰ প্ৰতিদিন “বঙ্গবাসী।” কাৰ্য্যালয় হইতে প্ৰকাশিত হয়। প্রাচীন “সমাচারচন্দ্ৰিকা” ইহার मश्ऊि ममिनिऊ ठूट्रेन्नाgछ । SSSSS S BgD DEAB BDBD DB DDBD BDBDD DDDBD BBBBD BDBDBB BBD DBDDDDBB আন্টু অনুসারে গবর্ণমেণ্ট প্রথমে সোমপ্রকাশ-সম্পাদক পণ্ডিতবর দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণের নিকট মুচলকা চাহেন। বিদ্যাভূষণ মহাশয় মুচলক দিয়া পত্রিক রাখিতে অপমান বোধ করেন এবং সোমপ্রকাশ উঠাইয়া দেন । সোমপ্ৰকাশ তখন বঙ্গের সর্বপ্রধান সংবাদপত্র ছিল । উহার আকস্মিক বিয়োগে সর্বসাধারণ সাতিশয় দুঃখিত ও পরিতপ্ত হইলেন। সোমপ্রকাশের অভাব পরিপূরণ করিবার জন্য বাঙ্গালা ১২৮৫ সালের বৈশাখ মাসে “নববিভাকরের" অভু্যদয় হইল। বাবু গঙ্গাধর বন্দ্যোপাধ্যায়, রায়চাঁদ প্রেমচাঁদ বৃত্তিধারী মৃত বাবু গিরিজাভূষণ মুখোপাধ্যায়ের সহযোগে এই পত্রের সম্পাদন কাৰ্য্যে ব্ৰতী হয়েনি। রাজনীতি, সমাজনীতি ও অর্থনীতির আলোচনায় নববিভাকর বঙ্গদেশে সর্বশ্রেষ্ঠ পত্রিকা বলিয়া গণ্য হইল এবং সর্বাংশেই উহা সোমপ্রকাশের অভাব পূরণ করিল। কিন্তু গুরুতর পরিশ্রমে গঙ্গাধর বাবুর স্বাস্থ্যভঙ্গ হওয়ায় এক বৎসর পরে তিনি উহা বাবু অক্ষয়চন্দ্র সরকারের “সাধারণী"র সহিত সম্মিলিত করিয়া দিলেন এবং কিয়াৎকাল নববিভাকর ও সাধারণী সম্মিলিত ভাবে প্রকাশিত হইয়া পরে বিলুপ্ত হইয়া গেল। নববিভাকরের অভাবে দেশের যে ক্ষতি হইয়াছে, অদ্যাপি তাহার পূরণ হয় নাই।