SS 8. जाहिरङp-°षि&-°छिका । [ R te
- ोंकि नाम । मन्iहकब्र नांभ । अधिक ब्रि नभि । नलivएकब्र भांब । সংবাদ-সাধুরঞ্জন छेधशष्ठ VK সারসংগ্ৰহ অপ্ৰকাশিত
१gनैिौ ( bप्लेकाभि श्हे८ङ | शाश्ाङरु O U প্ৰকাশিত ) | সুধীরঞ্জন जीवनैी কৃষ্ণকুমার | সুনীতিসংবাদ भिद्ध (७8) | रक्षा9ान to जर्थश्कि नभा5ा . যদুগোপাল bb 50ऐा°iांक्षा ग्र | 25 लखनभा5ान (** 5型 जाथुझिनै অক্ষয়চন্দ্ৰ cनन (७१) नद्र काग्र (७९) | रीडि Critter to 어G ब्रांड विश्ट्री लान, বসু (৩৮) উমেশচন্দ্ৰ বসু (৩৬) { সুলভ দৈনিক কালীপ্রসন্ন মুখোनांश्न 55頭び*和 (* ityt; f, ca, (৩৪) ১৮৮৩ খঃ অব্দে বঙ্গবাসীর প্রতিদ্বন্দ্বীরূপে ইহা কলিকাতার উন্নতিশীল ব্ৰাহ্ম-সম্প্রদায় কর্তৃক প্ৰকাশিত হয়। এই পত্রে শিক্ষা ও রাজনীতিসংক্রাস্ত নানা সারগর্ভ বিষয় সন্নিবেশিত হইয়া থাকে, কিন্তু সমাজনীতির আলোচনায় সঞ্জীবনী সময়ে সময়ে হিন্দুয়ানীর বিরুদ্ধ মত সমর্থন করিয়া থাকেন। (৩৫) বাঙ্গালা ১২৮০ সালের ১১ই কাৰ্ত্তিক চুচুড়ানগরে এই তেজস্বিনী পত্রিকার সমুম্ভব হয়। প্রথম প্ৰথম “সাধারণী” রাজনীতি অপেক্ষা সাহিত্য-চৰ্চায় অধিকতর মনোনিবেশ করিত, পরে উহা চুচুড়া হইতে কলিকাতায় উঠিয়া আইসে এবং নববিভাকরের সহিত সম্মিলিত হইয়া বৃহদায়তন পরিগ্রহ করে। ঐ সময়ে উহা বঙ্গের একখানি অত্যুৎকৃষ্ট রাজনৈতিক পত্রিরূপে পরিণত হইয়াছিল। (৩৬) ১৮৮৩ খঃ অব্দে বৰ্ত্তমান প্ৰবন্ধ-লেখক কর্তৃক ঢাকা সারস্বত বা পণ্ডিত সমাজের মুখপত্রস্বরূপ এই পত্র প্রকাশিত হয়। ইহা প্রাচীন হিন্দুরীতিনীতির পরিপোষক। এতদেশীয় ব্রাহ্মণ পণ্ডিত সম্প্রদায়ের শিক্ষাসৌকৰ্য্যবিধানার্থ ইহাতে রাজনৈতিক প্ৰস্তাবের সমাবেশ হইয়া থাকে। বৰ্ত্তমান প্ৰবন্ধলেখক সারস্বত সমাজের সংশ্ৰব পরিত্যাগপূর্বক অন্যাকাৰ্য্যে গমন করিলে নানা সম্পাদক পরিবৰ্ত্তিত হওয়ার পর বাবু উমেশ চন্দ্ৰ বসু উহার সম্পাদকতা কাৰ্য্যে নিযুক্ত হইয়াছেন। সারস্বত পত্ৰেয় কলেবর এখন পূর্বাপেক্ষা কিঞ্চিৎ খৰ্ব্ব হইয়াছে। । (৩৭) সুবিখ্যাত বাগ্মী বাবু কেশবচন্দ্র সেন বিলাত হইতে প্রত্যাগত হইয়া যুরোপীয় সংবাদপত্রের অনুকরণে এতদ্দেশে একখানা স্বল্পমূল্যের সংবাদ-পত্ৰ প্ৰকাশে যত্নবান হয়েনি। তঁহারই উদ্যোগে এক পয়সা মূল্যে কলিকাতা হইতে এই ক্ষুদ্র পত্রের প্রকাশ আরম্ভ হয়। ইহার পূর্বে এরূপ অল্প মূল্যের উৎকৃষ্ট পত্রিকার অস্তিত্ব ছিল বলিয়া বোধ হয় না। (৩৮) ১৮৮১ খঃ অব্দে বাবু যোগেন্দ্রনাথ বসু এই পত্রের প্রচার আরম্ভ করেন। এই পত্রে রাজনীতি অপেক্ষা সাহিত্যেরই অধিকতর আলোচনা হইত। ইহার সহিত পরে বাবু জ্ঞানেন্দ্রলাল রায়ের “পতাকা" নামক পত্র সম্মিলিত হয়। এক্ষণে উভয়ই বিলুপ্ত হইয়া “হিতবাদী" নাম ধারণ করিয়াছে।
