পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (চতুর্থ ভাগ).pdf/১২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

णन् »७०8 ।। ] বঙ্গীয় সংবাদপত্র । Sèt

  • मिकiब्र मांभ । BBiEGSDDD DD SSSSDgD BS সম্পাদকের নাম । সুধাকর आदिकूद्म ब्रश्मि | दृश्व्यङग९वाल • • Vestfà दृश्छनवकू DDBuuL SLSSLSK KJKS LLS DDBBDK विश्रांडूष', 叹研可孤领可 O c१ोंदिन5ठक् ४g কৈলাসচন্দ্ৰ त्रिश्चाङ्क्ष५ )סס( সুধাসিন্ধু অপ্ৰকাশিত । সৌদামিনী it veteq f's

SqES DSDS DELS BDB BB DBBD S0 S BD BDBESS gBBB SDDDBBD DDDD কর্তৃক বাঙ্গালার এই সর্বপ্রধান সংবাদপত্র প্রচারিত হয়। রচনার বিশুদ্ধতায় এবং রাজনৈতিক ও সামাজিক বিষয়ের রীতিসঙ্গত সমালোচনায় সোমপ্রকাশ পঞ্চবিংশতি বর্ষাকাল বাঙ্গালা সংবাদ-পত্ৰসমূহের শীর্ষস্থান অধিকার করিয়াছিল। দেশীয় ও যুরোপীয় সকল সমাজেই সোমপ্রকাশ পরম সমাদরে গৃহীত হইয়াছে। সোমপ্ৰকাশ হইতে অনেকেই বিশুদ্ধ বাঙ্গালা রচনার পদ্ধতি অবগত হইয়াছেন। প্ৰাচীন সোমপ্রকাশের বিজ্ঞতা, ভুয়োদৰ্শিতা ও যুক্তি-প্রয়োগ-কুশলতা বাঙ্গালা সংবাদপত্র মাত্রেরই অনুকরণীয়। সোমপ্রকাশের প্রথম প্রচার বিবরণ কিঞ্চিৎ কৌতুকাবহ। সংস্কৃত কলেজে সারদাপ্রসাদ নামে একজন কৃতবিদ্য ছাত্র ছিলেন । পঠদ্দশায় তিনি ঈষৎ বধির ছিলেন। বয়োবৃদ্ধি সহকারে তঁাহার বিধিরতা বৃদ্ধি হইল। তিনি কৃতবিদ্য হইলেও একমাত্ৰ বধির তাদোষে উৰ্তাহার কোন কাজ কৰ্ম্ম পাওয়া সুকঠিন হইয়া উঠিল । সারদাপ্রসা দের জীবনোপায় করিবার নিমিত্তে দয়ার সাগর ৬/ঈশ্বরচন্দ্ৰ বিদ্যাসাগর মহাশয় সোমপ্রকাশের সৃষ্টি কল্পনা করেন। সারদাপ্রসাদ সোমপ্রকাশের সম্পাদক হইবেন আর বিদ্যাসাগর মহাশয়" প্রভৃতি উহাতে লিখিবেন প্ৰথমে এই স্থির হয়। ইতিমধ্যে বৰ্দ্ধমানের মহারাজ মহাভারতের অনুবাদ আরম্ভ করাতে সারদাপ্ৰসাদের সেই স্থলে কৰ্ম্ম হইল, তিনি কলিকাতা হইতে চলিয়া গেলেন, বিদ্যাসাগর মহাশয়ের যত্নও কিঞ্চিৎ শিথিল হইল । কিন্তু তৎকালে বাঙ্গালা ভাষায় ভাল সংবাদ-পত্র ছিল না ; একখানি ভাল বাঙ্গালা সংবাদ-পত্ৰ হয়, বিদ্যাসাগর মহাশয়ের মনে এই অভিলাষ ছিল। এক দিবস তাহার সেই পূৰ্ব্বানুষ্ঠান স্মরণ হওয়াতে তিনি বিদ্যাভূষণ মহাশয় প্রভৃতি কয়েকজনকে ডাকিয় আপনার অভিপ্ৰায় জ্ঞাপন করেন। উপস্থিত সকলেই ভঁাহার মতের অনুমোদন করিলেন। পূর্বে যে সংবাদ-পত্রের অনুষ্ঠান করা হইয়াছিল, তাহাই করা হইবে স্থির হইল। উপস্থিত ব্যক্তিগণ সকলেই লিখিবেন, এই অবধারণ করিয়া সম্পাদকতার ভার বিদ্যাভূষণ মহাশয়ের প্রতি অৰ্পিত হইল। কিছুদিন তাহারা সকলেই লিখিয়াছিলেন, ক্ৰমে দুই একজন করিয়া প্ৰত্যেকেই অবসর গ্রহণ করিলেন। সমুদয় ভার বিদ্যাভূষণ মহাশয়ের স্কন্ধে পতিত হইল। যখন সোমপ্রকাশের প্রথম সৃষ্টি হয়, তখন ছাপাখানা কলিকাতা চাপাতলায় ছিল। ১৮৬২ খঃ অব্দে মাতলা রেলওয়ে খোলা হইলে ঐ মুদ্রাযন্ত্র চাঙ্গড়িপোতায় বিদ্যাভূষণ মহাশয়ের নিজ বসতবাটীতে নীত হয়। পরে তথা হইতে উহা ভবানীপুরে আনীত হইয়াছিল। বিদ্যা ভূষণ মহাশয় তাহার জীবনকাল ( ১৮৮৬ খঃ অব্দ ) পৰ্য্যস্ত এই পত্রের সম্পাদকতা করিয়াছিলেন। র্তাহার মৃত্যুর পর ইহা শ্ৰীযুক্ত কৈলাসচন্দ্ৰ বিদ্যাভূষণ কর্তৃক সম্পাদিত হইতেছে। কিন্তু এক্ষণে উহার সে তেজ, সে প্রতিভা বা সে রচনার মাধুৰ্য কিছুই নাই বলিলেই হয়। বৰ্ত্তমান প্ৰবন্ধলেখক বিদ্যাভূষণ মহাশয়ের একজন অনুগ্রহভাজন ছিলেন। বিদ্যাভূষণ মহাশয়ের উৎসাহে বাঙ্গালা ১২৮৭ সালে এই প্ৰবন্ধলেখক কর্তৃক সোমপ্রকাশে ধৰ্ম্ম সম্বন্ধে এক তুমুল আন্দোলন উপস্থিত হয়। সুপ্রসিদ্ধ বেচারাম চট্টোপাধ্যায়, শ্ৰীকৃষ্ণপ্ৰসন্ন সেন ও ভগবতীচরণ দে প্রভৃতি ঐ আলোচনায় যোগ দান করেন। স্বয়ং বিদ্যাভূষণ মহাশয়ও ঐ সময় নানা জ্ঞানগর্ভ প্রস্তাবে প্রাক্তক্ত বিষয়ের সমালোচনা করিয়াছিলেন। ১৮৭৮ খঃ অব্দের ১৪ই মার্চ লর্ড লিটনের ভীষণ মুদ্রাশাসনী ব্যবস্থা প্রচারিত হইলে গবৰ্ণমেণ্ট বিদ্যাভূষণ মহাশয়ের নিকট মুচলক চাহেন। তিনি মুচলক দিয়া