পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (চতুর্থ ভাগ).pdf/১৩১

में २७० 8 । ] কৃত্তিবাস পণ্ডিত । ३२S iDB DuDuD DBDBDS D DuD BDS BD DDtBB S EBD DDD SS DuDD DDBB BBBBBBL KtD DDSSYLuDuBDDB giEED DBDB D C0S DD DBDDDBDBD BBBD BBBDBS KD BDBDD DS gY0 DBDBBD gDD D DBBDDY করে নাই। এখনও অনেকে, ইংরেজ প্রণীত পুস্তক সকলের টীকা টীপ্লনী হইতে DBBD DDD D DBBDDS SDBDD TLD DBBBDBBBBD DD DBDD BBDBDBLSS বহু ব্যাপী অনুসন্ধিৎসাবৃত্তি প্ৰকাশ করিয়া থাকেন।*।। দেশে একজন সৰ্ব্বগ্ৰন্থ ও সর্বশাস্ত্ৰদশীী পণ্ডিত থাকিলেই রক্ষা থাকে না ; কিন্তু আমাদের সটী পানী বাঙ্গালা পুস্তক সকল পড়িলে, অবশ্যই বলিতে হয় যে, তেমন পণ্ডিত আমাদের দেশে অসংখ্যা ! Rg ঘটে, তথাপি কিন্তু আমাদের যে সাহিত্য ইতিহাস্যাদি বিষয়ক অভাব ও দুর্দশা ঘুচে না, देश्छे दफू अiएकcoव्र दियग्र नcनश् नांदे । DD DBD DDD D DBu BDBBD DLD BBBDBDBDD BDBBB BLBDSBDDt প্ৰায় ছাপার পুথি দুষ্টে। আমাদের প্রাচীন হাতের লেখা পুথি নকল প্ৰায়ই স্পৰ্শাতীত মা সাদির ভাঙ্গভৰ্ত্তি পুরণে মোট ৫০ বৎসরই পাওয়া যায়। অতএব আইন-ই-আকবরী ও অপরাপর গ্রন্থে, বল্লালের রাজত্বকাল ৫০ বর্ষ বলিয়া যাহা নিরূপিত হইয়াছে, তাহা যে সত্য, সে কথা উপরোক্ত হিসাবের দ্বারাও অতি উত্তমরূপে প্ৰমাণিত হইতেছে। আর একটা কথা, লক্ষ্মণসেন প্ৰবৰ্ত্তিত লাসং সন, যাহা এখনও মিথিলায় প্রচলিত, তাহা বৰ্ত্তমান ১৮৯৭ খঃ ৭৮৯ বর্ষ পরিমিত, সুতরাং ১১০৮ খিষ্টাব্দে উহার আরম্ভ। এই ১১০৮ খঃ হইতে লক্ষ্মণের ৩৭ বৎসর রাজত্ব শেষ ১২০৫ খ্যাঃ পৰ্যন্ত, ৯৭ বর্ষ পাওয়া যায়। এতদ্বারা এই দুইটী বিষয় সুস্পষ্টরূপে জানা যাইতেছে ; প্রথমতঃ লসং সন লক্ষ্মণসেনের জন্ম বৎসর ধরিয়া আরম্ভ ; দ্বিতীয়তঃ বখতিয়ার পিলিজীর বাঙ্গালা আক্রমণ কালে লক্ষ্মণসেন যথার্থই অশীতিপর বৃদ্ধ ছিলেন। এরূপ বৃদ্ধ রাজ্য ছাড়িয়া বিনাযুদ্ধে পলাইলে, দোষ তাহাকে DBDBDB DD DSBBBD BBB Ku DBDD BBDBD S BD DBD DBBDB DBDBBS DBD DDDBDS BB BDDBDDB লক্ষ্মণসেনের নহে ; সে পলায়ন সমস্ত বাঙ্গালী জাতির, লক্ষ্মণসেন কেবল তাহাতে প্ৰতিনিধিত্ব গ্ৰহণ করিয়াছিলেন--তিনি প্ৰতিনিধি পলাতক, এই মাত্র তাহার দোষ । লক্ষ্মণসেন সম্বন্ধে মুসলমান ঐতিহাসিক একটা কথা লিখিয়াছেন যে, ਕਿ उबाऊनूा झाङ daद९ छैश्द्रि भऊिा সুসময় প্রতীক্ষায় অনেকক্ষণ ধরিয়া লক্ষ্মণকে ভূমিষ্ট হইতে দেন নাই। এ অদ্ভুত উপন্যাসের প্রতিবাদ নিম্প্রয়োজন। যাহা হউক, যথাকালে সন্তান ভূমিষ্ট হইতে না দিলে, সন্তান এবং প্ৰসুতি উভয়েই বঁাচে কি ? শারীর-তত্ত্ববিদেরাই বলিন্তে পারেন। তবে আমরা সোজা দৃষ্টিতে যতটা দেখিতে পাই, তাহাতে বোধ झ (6 न दै८ । । যাহা হউক, এখন বোধ হয় অনেকেরই ভ্ৰম ঘুচিবে যে, বখতিয়ায় খিলিজী-বিতাড়িত লছমনিয়া, আর কোন লক্ষ্মণ বা লক্ষ্মণোয় নহে, মিথিলা ও কাশী পৰ্যন্ত জয়কারী এবং মিথিলার লসং নামক শকপ্ৰিবৰ্ত্তক বল্লালপুত্ৰ লক্ষ্মণসেনই স্বয়ং। লক্ষ্মণ যৌবনে বীরপুরুষ থাকিলেও, বাৰ্দ্ধক্য ও জরাগ্রস্ত অবস্থায় তাহার বুদ্ধিভ্ৰংশ ও শক্ৰ সম্মুখে পলায়নপন্ন হইতে নাই, এমন কোন কথা নাই বা অসম্ভবও তাহাতে কিছু দেখা যায় না। (৫) র্যাহারা প্ৰকৃত পণ্ডিত ও র্যাহার এরূপ পাণ্ডিত্যাখ্যাপনের অতীত, এমনও দেশে অনেক আছেন । অবশ্যই আমার এ বিদ্রুপোক্তি যে তঁহাদের প্রতি প্ৰযুক্ত নহে, তাহ বলাই বাহুল্য। و چا