পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (চতুর্থ ভাগ).pdf/১৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

》之文 । जहिऊ-9tद्धि स९-°विक । it riter হইয়া পড়িয়া রহিয়াছে। এই সকল হাতের লেখা পুথির মধ্যে পুনঃ ব্ৰাহ্মণ-কুলাচাৰ্য্যদিগের গ্ৰন্থ হইতে যে কি ও কত অমূল্য ঐতিহাসিক রত্নরাজি উদ্ধার হইতে পারে, তাহা আজিও এক রকম সর্বসাধারণে যেন অবিদিত হইয়াই রহিয়াছে। একটা উদাহরণ স্বরূপ দেখাই । এই এক ধরুন কুলাচাৰ্য্যদিগের গ্রন্থের মধ্যে, কুলাচাৰ্য এড় মিশ্রের গ্ৰন্থ। এড় মিশ্র লক্ষ্মণসেনের পুত্র কেশবসেনের সাময়িক BDBS BgD DD BDD BBBBDB DDBDBDS BDDBDK DBBBDBDYS S DDDDDLD BB DDDDS সেন ও তাহার। পূৰ্ব্বগত অন্ততঃ পাঁচ সাত পুরুষ সম্বন্ধীয় সংবাদ যদি এড় মিশ্রে *tS和t যায়, তবে তাহা কত দূর বিশ্বাসযোগ্য হইবার কথা। হিন্দু সন্তান মাত্ৰেই পাঁচ সাত পুরুষের সংবাদ রাখা সকলেরই লোকতঃ ও ধৰ্ম্মতঃ দরকার ; বিশেষতঃ হিন্দুর দশসংস্কার প্রভৃতি কাৰ্য্যে সর্বদাই তাহার প্রয়োজন হইয়া থাকে । সুতরাং কেশবসেন যে নিজের সাত পুরুষের খবর রাখিতেন এটা ঠিক, এবং তাহা হইলে সেই কেশবসেনের সভায় বসিয়া, কেশবসেনের পূর্বপুরুষের বিবরণ যদি བ་ཙམ་ཙ་ লিখিয়া থাকেন, তবে তাহার ও সেইরূপ ঠিক হইবার কথা এবং এরূপ স্থলে নিতান্ত গণ্ড মুখ বাতুল ভিন্ন, আর কেহই তাহাকে বেঠিক বলিতে সাহসী হয় না । কেশবসেনের পৌত্র দনৌজামাধবের সমসাময়িক কুলাচাৰ্য্য হরিমিশ্রেীর গ্ৰন্থ সম্বন্ধেও অবিকল তদ্রুপ কথা दवा सांदेgड १igद्ध । এখন এই এড় মিশ্র ও হরি মিশ্র হইতে আমরা জানিতে পারি যে, গৌড়ে পূর্বকালে আদিশূর হইতে আরম্ভ করিয়া কয়েকজন শূর বংশীয় রাজা রাজত্ব করিয়াছিলেন। তাহার পর পালবংশের আদিরাজ দেবপাল কর্তৃক শুর বংশ বিতাড়িত হইলে, পালবংশীয় কয়েকYY DD S BBLDDD S BBDB DBDBDDJ S BBBBB S S DBBDSLSDD DBDDLLDBB StDS বিজয়সেন দাক্ষিণাত্য হইতে সমাগত হইয়া, পালরাজাদিগকে পরাজয়পূর্বক গৌড়ের সিংহাসন অধিকার করেন । অবশেষে বল্লাল-পুত্ৰ লক্ষ্মণসেন, গৌড় নগর ও নবদ্বীপ বখতিয়ার খিলিজীর করতলগত দেখিয়া, বিক্রমপুর অঞ্চলে পলায়ন করেন এবং ইহার পরেও বহুদিন ধরিয়া লক্ষ্মণ ও লক্ষ্মণের বংশাবলী স্বাধীনভাবে বিক্রমপুর ভূভাগে রাজত্ব করিয়াছিলেন ; তথায় ইহাদের রাজধানী ছিল। পৈনাম নামক স্থানে। ইত্যাদি । ফলতঃ কুলাচাৰ্য্যদের গ্ৰন্থ মধ্যে যে এরূপ কত অমূল্য ঐতিহাসিক সত্য নিহিত আছে, তাহা বলিবার নহে। কুলাচাৰ্য্যদিগের দ্বারা যে সুবিশাল ও দেশব্যাপী ব্ৰাহ্মণ বংশাবলী (৬) কিন্তু আমাদের দেশে এমন পণ্ডিতও আছেন, র্যাহারা এরূপ প্ৰমাণকে অগ্ৰাহা করিয়া, স্বীয় অনুসন্ধিৎসাবৃত্তি দ্বারা নুতন মত চালাইতে কুষ্ঠিত হয়েন না। অথবা তাহাঁই বা বলি কেন, তাহারা আরও কিছু অগ্রগামী হইয়া চলিয়া থাকেন। তঁহাদের নিকট, এমন কি, ব্যক্তি বিশেষ যে সে নিজের নামটা পৰ্য্যন্ত মানে না, সে নামটাও তাহারা অনুসন্ধিৎসাবৃত্তির অপূর্ব মহিমাবলে নিরূপণ করিয়া দিয়া থাকেন। তাহা না হইলে কি আর কালিদাস প্রভৃতি মাতুগুপ্তাদিতে পরিণত হইতেন ?