পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (চতুর্থ ভাগ).pdf/১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>や I সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা [ >भ 环**T1日 বান্ধব প্রভৃতি সাহিত্যে যে স্রোত প্রবাহিত করিয়াছে, তাহা মন্দীভূত হইলে একবারে নিরুদ্ধ হয় নাই । ইহার স্নিগ্ধ ধারায় অদ্যাপি সহৃদয় পাঠকবর্গের তৃপ্তিলাভ হইতেছে। DBDBBD DBBDD BBD DBS DBDB DBDBDBDBBBSuBBDB SsBuDDB gEDLDD DDBuBDD DBBDD রক্ষার চেষ্টা করিতেছে। এই স্থলে আর দুই খানি সাময়িক পত্রের উল্লেখ করা আবশ্যক । সমাজের রুচি পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে এই দুই খানির আবির্ভাব হয়। পূর্বে উক্ত হইয়াছে যে, সামাজিক রুচি যে বিষয়ের দিকে ধাবিত হয়, সাধারণ সাহিত্যে প্ৰধানতঃ সেই বিষয়ের প্রাধান্য থাকে। অধিকন্তু সমাজে গতি ফিরাইবার জন্যও সময়ে সময়ে উন্নত ভাবের গ্ৰন্থ সাহিত্যে স্থান পরিগ্রহ করে। যখন ইংলণ্ডের সমাজ ভোগাভিলাষের ঘুণাহ' পঙ্কিল ভাবে পূর্ণ হয়, তখন নানারূপ নিন্দনীয় নাটক ও সঙ্গীত রচিত হইতে থাকে। একদল ধৰ্ম্মনিষ্ঠ সাধু যখন আপনাদের সমাজের এই পঙ্কিল ভাব দূর করিতে যত্নশীল হয়েন, তখন ইংরেজী সাহিত্যে মিল্টনের প্রসিদ্ধ মহাকাব্যের উৎপত্তি হয়। এই মহাকাব্য সামাজিক রুচির পঙ্কিলতা দূর করিয়া প্ৰসন্নতা বিধানে অগ্রসর হয়, সমাজ ঐ কাব্যের ভাবগাম্ভীৰ্য্যে মোহিত DB DBDDD DBBDDDS DDYBD DBLDLS DD BBD MBDB S BBBD BBDB DBDBDBYDB অভিনিবিষ্ট হইয়াছিল। বাঙ্গালী এতদিন উপন্যাসে তৃপ্তিলাভ করিতেছিল ; পুরাতত্ত্ব প্রভৃতি নানা বিষয়ের পরিচয়ে আমোদিত হইতেছিল, কিন্তু যে ধৰ্ম্মভাবের উপর আমাদের সমাজ প্ৰতিষ্ঠিত রহিয়াছে, তাহার তাৎপৰ্য্য পরিগ্রহে মনোযোগী হয় নাই। এক খানি সংবাদপত্র এ বিষয়ে বাঙ্গালীর ঔদাস্য দূর করে। এডুকেশন গেজেটের সম্পাদক মহোদয় পাশ্চাত্য সমাজের সহিত স্বদেশীয় সমাজের তুলনা করিয়া যেরূপ সুক্ষ্মভাবে হিন্দুর মহত্ত্বের পরিচয় দেন, তাহাতে বাঙ্গালীর চৈতন্য হয়। পুষ্পাঞ্জলির উপর পারিবারিক প্ৰবন্ধ ও সামাজিক প্ৰবন্ধ বঙ্গীয় সমাজের প্রভুত উপকার সাধন করে। বঙ্গীয় সমাজ যখন পাশ্চাত্য ভাবে বিমুগ্ধ হইয়া জাতীয় ভাবে হতাদর হইতেছিল, তখন পুষ্পাঞ্জলিকার কৰ্ম্মক্ষেত্রে প্রবেশ করে এবং জাতীয় সমাজকে জাতীয়ভাবে শক্তিসম্পন্ন করিবার জন্য হিন্দুর সনাতন ধৰ্ম্মভাবের আলোচনায় ব্যাপৃত হয়েন। সামাজিক প্ৰবন্ধে তঁাহার গবেষণা, বিচারপটুতা ও যুক্তি-চাতুৰ্য্যের একশেষ প্ৰদৰ্শিত হয়। র্তাহার জ্ঞানগর্ভ ও গভীর ভাবময় উপদেশ বাক্যে সমাজ আত্মপ্ৰকৃতির স্বরূপ চিন্তায় মনোনিবেশ করে। এই সময় হইতে মিশনারীদিগের ধৰ্ম্মান্দোলনের আঘাতের প্রতিঘাত আরম্ভ হয়। হিন্দু ধৰ্ম্ম-প্রচারক বক্তারা হিন্দু সমাজে ধৰ্ম্মতত্বের ব্যাখ্যায় মনোযোগী হয়েন, র্যাহারা এক সময়ে বঙ্গদর্শনে অসামান্য কৃতিত্ব দেখাইয়া ছিলেন, তঁহার এইরূপ ঘাতের প্রতিঘাতে স্থির থাকিতে পারেন নাই। পুষ্পাঞ্জলিকার যে পথ প্ৰদৰ্শন করেন, সেই পথের অনুসরণে তঁহাদের বলবতী ইচ্ছা হয়। তাহারা পুনর্বান্ন উৎসাহের সহিত কৰ্ম্মক্ষেত্রে প্রবেশ করেন। এই সময়ে সমাজের ধৰ্ম্মানুশীলন-লালসার তৃপ্তিসাধন জন্য সাহিত্যক্ষেত্রে “নবজীবন” ও