পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (চতুর্থ ভাগ).pdf/১৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাঙ্গালার প্রাচীন ভূতত্ত্ব। SV) নদীর সাগরসঙ্গমস্থলে বাহুরা, মানপুরা প্রভৃতি দ্বীপ, যাহা ৭০,০৮০ বর্ষ পূৰ্ব্বে 2: "টাটার সময় জাগিয়া উঠিত ও জোয়ারের সময় ডুবিয়া যাইত ; যাহা শিল্পীর্ণ বাদার অবস্থায় পরিণত হয় নাই, সুতরাং বাদা অপেক্ষা নিকৃষ্ট অবস্থাপন্ন श्रेक যে কিছু খবর, তাহা পাঠকগণ নিরস। বলিয়া বিবেচনা করিতে পারেন, কিন্তু SE ჭWMჭუჭ: s জিিঞ্জবন্ধ লেখকের নিকট তাহা বড়ই সরাস। ফলতঃ আমাকে এ দুইটী দ্বীপের খবর ዘቕ ፳፻፳፰ ; al ধন্থই বেশী বেশী রকম রাখিতে হয়, যেহেতু এখান হইতেই আমার আহারায়ের জন্য ষ্টিগুয়সী ঘূত আনান হইয়া থাকে । যাহা হউক, তাহার পর নাজীরচর, ফাল কনচার اهلا باپ बांप् आठ्ठ ও দুইটী ক্ষুদ্র দ্বীপ, যথায় খৃষ্টীয় ১৮৬০ সালে ও জঙ্গলপূর্ণ জলাজমি ছিল, এখন শুখায় বহুলোকের বাসস্থান হইয়াছে। ঐ রূপ আর ও দক্ষিণে এবং সমদ্র মধ্যে রাবণাবাদ নামক কয়েকটী দ্বীপ, কুকুড়ি-মূকুড়ি চর, ধোপাচর প্রভৃতি আরও ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কতকগুলি গত ৬০ হইতে ৪০ বৎসর মধ্যে জল হইতে জাগিয়াছে ও তাঁহাতে লোকাবাস হইয়াছে। তাহার পর ২৪ পরগণা, খুলনা ও বরিশালেব অত্যন্ত দক্ষিণভাগে, যেখানে শতবর্ষ পূৰ্ব্বে সমুদ্রতরঙ্গ বহিত, এখন সে সকল স্থানে অসংখ্য গ্ৰাম নগর 嫩上 ফুখসিয়াছে \ এখনও নিত্য নূতন উত্থিত ভূমি ভিন্ন ভিন্ন লাটে বিভক্ত হইয়া কালেক্টরী হইতে বিধি হইতেছে এবং নিত্য নূতন জঙ্গল কাটাইয়া সেই সকল স্থানে আবাদ ও গ্রামাদি ৷৷প্ৰতিষ্ঠিত হইতেছে। এই সকল উদয়-ক্ৰম-পরিণতি দেখিলে, নবদ্বীপাদি খানের উদয় ও বসতি স্থাপন অন্ততঃ অনেক বেশী সময় বলিয়া বিবেচিত হইতে *४iक्टिव | ་་ཝན་ག; সুন্দরবনের দক্ষিণে এবং গঙ্গাসাগরের মুখে এখন ও নিতাই সমুদ্র ভরাট হইয়া ुं नूनं च র উদয় হইতেছে, এবং সেজন্য গঙ্গাসাগরসঙ্গম ক্ৰমেই দুরে যাইয়া পড়িতেছে । যেহেতু, কেবল পঞ্চশত নহে, এখন দ্বি পঞ্চশত নদী সৰ্ব্বদাই গঙ্গার সহ চারিণী থাকিয়া, প্রতি মুহুর্ত অপার মৃত্তি কারাশি আনিয়া নিকটবৰ্ত্তী সাগরকে শুস্ক কবি পাব পক্ষে সহায়তা ;ंडिघ्या) প্ৰায় ৫০ । ৬০ বৎসর হইল, অভিজ্ঞ ইংরেজ পণ্ডিতেরা গাজীপুরে একবার “ae”পীয় প্রয়োগে নিরূপণ করিয়াছিলেন যে, গঙ্গা প্রতি বৎসরে সাগরসঙ্গম স্থলে }နီး • • মণ মাটি আনিয়া উপস্থিত করিয়া থাকে । এই হিসাব হইয়াছিল, দয়া বসিয়া। কিন্তু গাজিপুরের দক্ষিণে স্বয়ং গঙ্গা ও তাহার শোণি, অজয় প্রভৃতি শাখা }রবনের মধ্যস্থিত দ্বিপঞ্চশত নদী, তাহার পর উত্তরপূৰ্ব্বকোণ হইতে আগত , ধলেশ্বরী প্রভূতি, এ সকলের দ্বারা আরও কত মাটি বাহিত ও আনীত হইয়া 》ཅ }হার আর হিসাব হয় নাই। এখন ঐ গাজিপুরের হিসাবের সাদৃশ্যে এ সকলের :Hাটির পরিমাণ কত, তাহা যদি অনুমান করিয়া লওয়া যায়, তাহা হইলে i দখ, কি প্রভূত মাটিই প্ৰতি বৎসর সমুদ্রে আসিয়া পড়িতেছে এবং ইহাতে – , ' Iዮ F. R. S.,