পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (চতুর্থ ভাগ).pdf/২১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R e O সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা । [ ७१ ॥९थं । uDYLD DB BDDD DDBD BDB Du Bt DLBDLDDS DBD হইয়া তিনি আমাইপুর গ্রামে শিষ্য সুবুদ্ধিমিশ্রেীর বাসায় আসিয়া উপস্থিত হইলেন।” কবির মাতা রোদিনী রন্ধন করিয়া পরিতোষপূর্বক চৈতন্যদেবকে ভোজন করাইলেন। এই BDDDD DDBBDDDDD BBBBSDDS DD BBBDB DBBBDSKDYS L DtLGGDS YDDD TDY BLDL DBBDBS DBBB SS S DDBBD DBBSDDD S DDB BDBS S DBD BB DD DBBDDD DS DBBD SDBBDDD SDBDDBLOtg KBDDBDBBDS D SDuBBDSS DBBDBDB DBDD DBODDD DDBD DuDDB DBBY DDDS SBB BDSS BOBB DDBDYY BB বীরভদ্রের প্রসাদে এবং গদাধর পণ্ডিতের আজ্ঞায় “চৈতন্যমঙ্গল” রচনা করেন । কোন শকে জয়ানন্দের জন্ম ও কোন শকে চৈতন্যমঙ্গল সম্পূর্ণ হয়, এ সম্বন্ধে বৰ্ত্তমান পুথিতে কোন কথা লিখিত নাই। তবে গ্ৰন্থ বর্ণিত ঘটনাবলী ও তখনকার বৈষ্ণব সাহিত্যের সাহায্যে আমরা মোটামুটী কালনির্ণয় করিতে পারিব। চৈতন্যদেব যখন সন্ন্যাস অবস্থায় নীলাচল হইতে গৌড়ে প্রত্যাবর্তন করেন, তৎপূর্বেই জয়ানন্দের জন্ম হইয়াছিল, তাহা কবির নিজ রচনা হইতেই জানা যায়। কৃষ্ণদাস কবিরাজ চৈতন্য-চরিতামৃতে লিখিয়াছেন “শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য নবদ্বীপে অবতরি। অষ্টচল্লিশ বৎসর প্রকট বিহারী ৷ চৌদশত সাত শকে জন্মের প্রমাণ । চৌদ্দশত পঞ্চান্নে হইলা অন্তৰ্দ্ধান ৷ চব্বিশ বৎসর। প্ৰভু কৈল গৃহবাস । নিরন্তর কৈল তাহে কীৰ্ত্তন বিলাস ৷ চব্বিশ বৎসর শেষে করিঞা সন্ন্যাস । আর চব্বিশ বৎসর কৈল নীলাচলে বাস ৷ DS DL Sz DBBS KBDDKDD S कङ् निि* फ् ङ् C*ाोफू फ् ङ् शूनtवन ॥ অষ্টাদশ বৎসর রহিল নীলাচলে । কৃষ্ণপ্রেমলীলামৃতে ভাসাল সকলে ॥” c5-5ब्रि , म थ° २० *ब्रि' । DBBDtD BBBDD DDTD DBDBDDB BDB DDBDSDDB HEED DBDDD KD BDK DBBDBDDSDBDELG DBB D BB BBDSDSDD DD KBD BDBB BDBD DBDBBBS SgBDDt S SDBDS ggBDBDBD DBBDBDBBDBS BBDBD DBBBKDS S DBDBDK DDDD DDDD DBBD S DBD K স্থলে তিনি ১৪৩৭ শকের পূৰ্ব্বে জয়ানন্দের পিতৃনিবাস আমাইপুর গ্রামে আগমন করিয়াছিলেন এবং তৎপূর্বে জয়ানন্দের জন্ম হয় । যখন মহাপ্ৰভু প্ৰথম জয়ানন্দকে দর্শন করেন, BB D DBBD DBDD BDD DDD DDS LtBBDDSBBS BDBBBD DBDBDBDSS S BDBDDODt ১ । “শশীমুখী সখী সুবুদ্ধিমিশ্র জানি। চৈতন্তের শাখা বাস অম্বিকাতে শুনি ॥” ( বৈষ্ণবাচারদর্পণ ) বৈষ্ণবাচারদর্পণ বেশী প্রাচীন গ্ৰন্থ নয়। বোধ হয় আমাইপুর। স্থানে ভ্রমফ্রমে অম্বিক নাম গৃহীত হইয়াছে।