পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (চতুর্থ ভাগ).pdf/৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা। (SNMe &T “সংকীৰ্ত্তনানন্দাজমন্দহাস্য-দন্তদ্যুতিতাদিন্ম খায়। স্বেদাশ্রধারামাপিাতায় তস্মৈ নমোনমঃ শ্ৰীল নরোত্তমায়।” শ্ৰীনিবাস এই উৎসবে উপস্থিত হইয়াছিলেন, তাহার সহিত রামচন্দ্ৰ কবিরাজ আইসেন। রামচন্দ্রের সহিত ঠাকুর মহাশয়ের এরূপ বন্ধুত্ব জন্মিল, যে একে অন্যকে ছাড়িয়া থাকিতে পারিলেন না। রামচন্দ্ৰ কাজেই খেতরী রহিয়া গেলেন। নরোত্তমের প্রস্তাবে এই সময়ে DDBDD DBDDDD DDD SS DB BBB D gBBD gBDD BBDuuDBD DBBBDB BBBD BDB করেন। ঠাকুর মহাশয় কায়স্থ, কাজেই ইহাতে সমাজে ঘোরতর আন্দোলন উপস্থিত হইল। কিন্তু যুক্তি তর্কে কেহই তঁহাকে পরাজয় করিতে পারিল না। এইরূপে অনেক ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিত আসিয়া শেষে তাহার শিষ্যত্ব গ্ৰহণ করিলেন । ব্ৰাহ্মণগণ নিরূপায় হইয়া সকলে রাজা নরসিংহের কাছে গেলেন ও তঁহার শরণা লইলেন । রাজা মহা আড়ম্বরে ব্ৰাহ্মণগণ সঙ্গে খেতরীর সন্নিকটে এক গ্রামে শিবির সংস্থাপন করিলেন । ঠাকুর মহাশয় এবং তঁহার পরিকরগণ এই সংবাদ শুনিলেন। ঠাকুর মহাশয় স্বভাবতঃ তর্ক করিতে অনিচ্ছক, এই সংবাদে তিনি কাতর হইলেন। তখন রামচন্দ্র ও ঠাকুর মহাশয়ের শিষ্য গঙ্গানারায়ণ চক্ৰবৰ্ত্তী কুমারপুর গিয়া পণ্ডিতবৃত্যুহকে পরাস্ত করিয়া আসিলেন। রাজা নরসিংহ রাণী রূপমালার সহিত ঠাকুর মহাশয়ের শরণা লইলেন, সেই পরাজিত পণ্ডিতগণও ঠাকুর মহাশয়ের শিষ্য হইলেন । এই ঘটনায় ঠাকুর মহাশয়ের নাম দেশ বিদেশে আরও রাষ্ট্র হইয়া পড়িল। ইহার পরে যে চাঁদ রায়ের প্রতাপে গৌড়ের বাদশা ব্যতিব্যস্ত হইয়া পড়িয়া ছিলেন, যিনি পঞ্চ সহস্ৰ অশ্বারোহী ও বহু পদাতি সৈন্যসহ প্ৰতিনিয়ন্ত যুদ্ধে নিরত থাকিতেন, সেই চাদরায় সপরিবারে ঠাকুর মহাশয়ের চরণ আশ্রয় করিয়াছিলেন। ঠাকুর মহাশয়ের কৃপায় চাদরায়ের হিংস্ৰ স্বভাব দূরীভূত হইয়াছিল। ইহার কিছু দিন পরে আন্দাজ ১৫০৯ শকের পরিভাগে রামচন্দ্ৰ বৃন্দাবনে গমন করেন। রামচন্দ্ৰ আর ফিরিয়া আসেন নাই। প্রিয় সঙ্গীর বিরহে ঠাকুর মহাশয় ক্রমে নিতান্ত কাতর হইয়া পড়িলেন । এমন কি, সমস্ত দিবারাত্ৰি “প্রেমস্থলি” নামক ভজন স্থানে একাকী পড়িয়া থাকিতেন, কাহারও সঙ্গে আলাপ মাত্রও করিতেন না। এইখানে বসিয়া ঠাকুর মহাশয় যে সকল প্রার্থনা গীত গাহিতেন, তাহাঁই তাহার বিরচিত প্ৰসিদ্ধ “প্রার্থনা গ্ৰন্থ।” “লক্ষ গ্রন্থের সার”, “অদ্ভুত প্ৰেমভক্তিচন্দ্ৰিকা” গ্ৰন্থও ঐ সময়েই বিরচিত হয়। প্ৰেমভক্তিচন্দ্ৰিকার শেষে তিনি খেদ করিয়া বলিয়াছেন,- R রামচন্দ্ৰ কবিরাজ, সেই সঙ্গে মোর কাজ, তার সঙ্গ বিনা সব শূন্য। যদি হয় জন্ম পুনঃ, তার সঙ্গ হয় যেন, न्द्रद्धा ङॣद शुभ्र झुछ ॥”