পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (চতুর্থ ভাগ).pdf/৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

s७०8 } নরোত্তম ঠাকুর | తి এই সময় তাহার হৃদয় বিরহে জর্জৱীভূত। নিয়ের পদ দুটাই তাহার পরিচয়,- “বিধি মোরে কি করিল, শ্ৰীনিবাস কোথা গেল, श्मिा भांहद नाक्र छूक्ष्थ लिय़ा।” छेड7ानि । “গৌরাঙ্গের সহচর শ্ৰীনিবাস গদাধর নর হরি মুকুন্দ মুরারী । শ্ৰীস্বরূপ দামোদর, হরিদাস বক্রেশ্বর, এ সব প্রেমের অধিকারী ৷ করিলা যে সব লীলা, শুনিতে গলিয়ে শিলা, তাহা মুই না পাই দেখিতে।” 来 米泽 来源 米 来源 瘫 “যে মোর মরম ব্যথা, কাহারে কহিব কথা, এ ছার জীবনে নাহি আশ । অন্নজল বিষ খাই, মরিয়া নাহিক যাই, ধিক ধিক, নরোত্তম দাস।” কিন্তু প্ৰকৃত পক্ষে ঠাকুর মহাশয় একাকী ছিলেন না, তাহার পরাণবধু শ্ৰীকৃষ্ণের সহিত সতত কথা কহিতেন। তৎকৃত একটি পদের কিয়দংশ এই— “নব। ঘন শ্যাম ও পরাণ বন্ধুয়া, আমি তোমায় পাশরিতে নারি । তোমার সে মুখশশী, অমিয় মধুর হাসি, তিল আধা না দেখিলে মরি।” ইত্যাদি। ঠাকুর মহাশয় বুঝিলেন, বিরহ ব্যথায় দেহ আর ধরিতে পারিতেছি না। তাড়া তাড়ি তিনি তখন শিষ্যগণকে ডাকিয়া এক এক জনকে এক এক বিগ্ৰহ দান করিলেন। সমুদয় বন্দোবস্ত হইল। তখন একবার প্রিয় রামচন্দ্রের আলিয়ে (বুধুৱীতে) গমন করিলেন। পদকৰ্ত্তা গোবিন্দদাস (রামচন্দ্রের অনুজ) তাহাকে পাইয়া কৃতাৰ্থ হইলেন। ঠাকুর মহাশয় আদর করিয়া গোবিন্দের পদাবলী শুনিলেন। পর দিন বুধুৱী হইতে যাত্ৰা করিয়া গাম্ভিলা গ্রামে আপনি প্রিয় শিষ্য গঙ্গানারায়ণ চক্ৰবৰ্ত্তীর বাড়ী উপস্থিত হন। ক-একদিন এখানে মহা মহোৎসব হয়, যথা সময়ে এই খানেই ঠাকুর মহাশয় অত্যাশ্চৰ্য্য রূপে দেহত্যাগ করেন। সে এইরূপ একদিন-তখন ঠাকুর মহাশয় পীড়িত, গঙ্গানারায়ণ প্ৰভৃতি তঁহাকে গঙ্গার ঘাটে লইয়া গিয়াছেন, আস্তে আস্তে র্তাহারা ঠাকুর মহাশয়ের দেহমার্জন করিতেছেন। কিন্তু মার্জন করিবেন কি। নরোত্তমবিলাসে লিখিত আছে,-