পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (চতুর্থ ভাগ).pdf/৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

W0 সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা । [ २भ ज३५J। সময় হইয়াছিল, তাহা তাহার পর হইতে যতদিন পৰ্য্যন্ত গৌড় নগরের অস্তিত্ব ছিল, ऊङनििन *र्षyङ्ठ ख्ञांद्र कथंन७ दिनूङ्क्ष्टुं छन् नांश्छे । শ্ৰীপ্ৰফুল্লচন্দ্ৰ বন্দ্যোপাধ্যায়। roio রামাই পণ্ডিতের ধৰ্ম্মমঙ্গল । -N Seefs. Neu বাঙ্গালা ভাষায় অনেকগুলি ধৰ্ম্মঠাকুরের পুথি আছে। ময়ূরভট্ট ধৰ্ম্মায়ণের আদি কৰি । তিনিও আবার হাকন্দপুরাণ অনুসারে গ্ৰন্থ লিখিয়াছেন । ময়ূরভট্টের পর খেলারামেরূপঃ ধৰ্ম্মমঙ্গলের কথা শুনিতে পাওয়া যায়। খেলারামের পর রূপরাম ও ঘনরাম । ইহারা ভিন্ন । রামচন্দ্ৰ বন্দ্যোপাধ্যায় ও মাণিকচন্দ্ৰ গঙ্গোপাধ্যায় ধৰ্ম্মমঙ্গলের পুস্তক লিখিয়াছেন । বাঙ্গালা ভাষায় লিখিত প্ৰাচীন গ্রন্থের অনুসন্ধান সবে মাত্র আরম্ভ হইয়াছে। তাহাতে ও আবার বৈষ্ণব গ্ৰন্থ ও রামায়ণ মহাভারতান্দির জন্য বঙ্গীয় পাঠককুলের যত আগ্রহ ধৰ্ম্মঠাকুরের পুথির জন্য তত নহে; কারণ বঙ্গবাসীর ধৰ্ম্মমঙ্গল প্রচার করিবার পূর্বে শিক্ষিত সমাজে ধৰ্ম্মঠাকুরের নামও জানা ছিল না। এই আট দশ বৎসরের মধ্যেই পাঁচ-ছয় খানি ধৰ্ম্মায়ণ পুস্তকের সন্ধান পাওয়া গিয়াছে। এরূপ অনুসন্ধান চলিতে থাকিলে আরও অনেক পাওয়া शाश्वांद्र जरूांदना । এক এক খানি ধৰ্ম্মঠাকুরের পুথি অতিশয় বিস্তারিত। উহার গান বার দিনে শেষ হয়। ধৰ্ম্মঠাকুরের গান গাহিয়া আজিও অনেকে জীবিকা উপাৰ্জন করিতেছে এবং ধৰ্ম্মঠাকুরের গান শুনিয়া নিম্ন শ্রেণীর বহু লক্ষ লোক কৃতাৰ্থ হইতেছে। অনেক কবি এই গান লিখিবার জন্য মস্তিষ্ক বিলোড়ন করিয়াছেন। মাণিকগাঙ্গুলি বাঙ্গাল-মেলের লোক, বাঙ্গাল-মেল রাঢ়ীশ্রেণীর ছত্ৰিশ মেলের একটি, সুতরাং তিনি সুব্রাহ্মণ, ঘনরামের মত চণ্ডালের ব্ৰাহ্মণ DDD SS DBB BDD BDDBS BDD SS SDD DuuuuB BBDuD BDDu DDBDDBS পথে ব্ৰাহ্মণবেশে ধৰ্ম্মঠাকুর দেখা দিলেন । ধৰ্ম্মঠাকুর দেখিলেন এমন সুব্রাহ্মণকে দিরা যদি গান লিখাইবা লইতে পারি, তা হ’লে ভদ্রলোক মহলেও আমার একটু পসার হয়। তিনি নাছোড়বন্দী হইয়া মাণিককে ধরিলেন ;- “নিজ বীজ মন্ত্র লিখিয়া দিলেন নকল । ইহা দেখি কবিতা রচিাবে অবিকল ৷ গায়েন হবেক তোর চতুর্থ সোন্দর। জগত ভরিয়া যশ হবেক বিস্তর ॥”