পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (চতুর্দ্দশ ভাগ).pdf/১০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

so 0 সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা [ $ ጃ ሻቑቂU፡ ዘ “হডুকো","হেরফের” “হিমশিম” “হুটােহুটি” “হুটাে চুটি” “হপহপ” “হপাহপ” “ছাড়াম হাড়ম” “হুড়,মধূম” “হনহন” “হানাহানি” “হাউমাউ” ‘হুমরোচুমারো” ‘হুমুরি” প্রভৃতি অগণ্য হকারাদি শব্দ মহাপ্ৰাণ হবর্ণের বলবত্তা বহন করিতেছে। শিশুরা 'হুটু হুটু হুটুরি’ বলিয়া এক পায়ে নাচে। আর লাফায় । 晚 বাঙলা ভাষার ধ্বন্যাত্মিক শব্দের আলোচনা এইখানে শেষ করিলাম। বলা বাহুল্য এই আলোচনায় প্রচুর পরিমাণে ‘অনুমান ও কল্পনার সাহায্য লইতে হইয়াছে। অনেক স্থলে DKD DDDBBDD DKDD DDD DDD S SDDDBBBDLLDD BBBBS DBBD DBKD D BBDB উপায় নাই। বড় বড় ভাষাতাত্ত্বিকেরাও শব্দের বুৎপত্তি নিৰ্বাচনে প্ৰবৃত্ত হইয়া কল্পনাকে উধাও ভাবে উড়িতে ও খেলিতে দিয়া থাকেন। এদেশের প্রাচীন শাব্দিক পণ্ডিতই বল আর পশ্চিমদেশের আধুনিক শাব্দিকই বল, কল্পনার সাহায্য বিনা কাহার ও এক্ষেত্রে উপায় নাই। কাজেই পণ্ডিতে পণ্ডিতে সদাই দ্বন্দ্বের সম্ভাবনা থাকিয়া যায়। সংস্কৃত ‘দুহিতা” শব্দ স্পষ্টতঃ cांश्नांर्थिक्ष श्, षांडू হইতে উৎপন্ন ; যে দোহন করে,সেই দুহিতা । ভট্টাচাৰ্য্য পণ্ডিত বলিবেন, কন্যা পিতার ধনসম্পত্তি দোহন করেন, সেই জন্য তিনি দুহিতা। পাশ্চাত্য শাব্দিক বলিবেন, ঐ শব্দটি যখন ইংরেজিতেও 'daughter'রূপে বিদ্যমান দেখিতেছি, তখন উহা প্রাচীন আৰ্যজাতির LLSJDtYSBBDBDB BDBD BB DSLDLBDDB DD DBDBD DSD DDD BD করিতেন, তিনিই দুহিতা । বলা বাহুল্য উভয়ত্র দুহিতা শব্দের নির্বাচনে কল্পনায় খেলা bristice BBD BB DLDD DSS BBDD SLS SYS BBtBBD DBD DBS BDBBDBD DDD S LLLLLLLLS লাটনে উহা tri ; বলা বাহুল্য উহা প্ৰাচীন আৰ্য্যভাষায় বৰ্ত্তমান ছিল। শাব্দিক পণ্ডিত BBB BDDDS DDD DDDBB BB LLLLLLLLtS BDBB LLLLrrS DBD BDBS DDB BDDuuDu শব্দের সম্পর্ক আছে। সংস্কৃত ত্ ধাতুর অর্থ পার হওয়া, অর্থাৎ ‘উত্তীর্ণ’ হওয়া। তিনি বলেন, অতি প্রাচীন কালে আৰ্য্যেরা এক ও দুই ইহার উপরে গণিতে পারিতেন না ; তাহা KDDD gBD BB BD DBBDBD DDS DB DB D DBE DBBD 0D DD গণিতে পারিলেন, সেইদিন বলিলেন “এই পার হইলাম”। অর্থাৎ দুই সংখ্যা পার হইয়া আমরা তাহার পরবর্তী সংখ্যায় আসিলাম। এইরূপে ত্রি অর্থাৎ তিন শব্দের সৃষ্টি হইল। তিনের পর চারি ; সংস্কৃত “চত্বারি” =চ+ত্রি ; চ শব্দের সংস্কৃত অর্থ “আরও” অর্থাৎ আর একটা , চত্বারি অর্থে তিনের উপর আর একটা । এই সকল দৃষ্টান্তে শাব্দিক পণ্ডিতদের কল্পনা কষ্টকল্পনা হইয়াছে কি না সে বিষয়ে নানা জনের নানা মত হইবে। ফলে ভাষাবিজ্ঞানশাস্ত্রে এইরূপ কল্পনা ও কষ্টকল্পনার vitat fa গত্যন্তর নাই। বৰ্ত্তমান প্রবন্ধেও যে কল্পনার সাহায্য লইয়া অনেক শব্দের অর্থ জোরপূর্বক আনা হয় নাই, তাহা বলিতে পারিব না। তবে এই কল্পনার খেলার মধ্যেও কিছু না কিছু সত্যের ভিত্তি থাকিতে পারে, এই ভরসায় এই প্রসঙ্গের উথাপনে সাহসী হইয়াছি। বহুস্থলে