পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (চতুর্দ্দশ ভাগ).pdf/১৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>b" o সাহিত্য-পরিষৎ পত্রিকা [ ‹ዃ ጓደኛህ| | ইজেশ্বরের ধ্বংসাবশেষ: সম্ভবত: বর্গীকর্তৃক ইন্দ্ৰেশ্বরের শেষ চিহ্নটুকু ধ্বংসপ্রাপ্ত হইয়াছে। কঁটোয় ঐতিহাসিকের নিকট উপেক্ষিণীয় নহে। এই স্থানেই বৰ্গীর হাঙ্গামার কেন্দ্ৰস্থল হইয়াছিল । বাঙ্গালা সাহিত্যিকের নিকটও কঁটোয়া আদরের বস্তু । কঁটোয়ার পূর্বগৌরব লুপ্ত হইলেও শ্ৰীচৈতন্যের দীক্ষা গুরু কেশবভারতীর এবং ভক্তপ্রবার জগাই মাধ্যইএর সমাধি অদ্যপি কঁাটোয়ার অঙ্কে নিহিত রহিয়াছে। “দাশরথি দাস, কাটো এsা-নিবাস”- কৃষ্ণধন এইস্থানে দাশরথি রায়ের জন্মাষ্টমীর প্রতিযোগিতায় রাধাষ্টমী রচনা করিয়াছিলেন । দুইখানি তুলনা করিলে এস্থলে দাশরথি দাসকেই দাশরথির অপেক্ষা উৎকৃষ্ট স্থান প্ৰদান করিতে হয়। কিন্তু তাeাতে গুরুর গৌরববৃদ্ধিরই সম্ভাবনা। রাত্ৰিতে জলযোগ করিয়া সে দিন শ্ৰীযুক্ত রামচন্দ্র বাবুর একটা বিভিন্ন বাড়ীতে স্বচ্ছন্দে রাত্রিযাপন কৰিবৈলাম। হরেকৃষ্ণ বাধমুড়ায় যাইবার জন্য গাড়ী ঠিক করিয়া প্ৰত্যুষে আমাদিগকে জাগরিত করিল। আমরা তদণ্ডেই গাড়ীতে উঠিলাম। ১২ই ডিসেম্বর সোমবারে প্রত্যুষে ৫টার সময় আমরা কঁটোয়া পরিত্যাগ করিলাম। খেজুরডিহি গ্রামের নিকটে সুৰ্য্যোদয় হইল। ক্ৰমান্বয়ে দক্ষিণাভিমুখে চলিতে লাগিলাম। সুদপুর গ্রাম বামে রাখিয়া দুর্গ বা છૂtહtcમક્ષ সন্নিহিত হইলাম। পরে দক্ষিণে গোপালপুর রাখিয়া বেলা ৯ টার সময় বাধামুড়ায় পৌছিলাম। পথিমধ্যে ধান্তক্ষেত্র এবং তালগাছের প্ৰাচুৰ্য্য ব্যতীত উল্লেখযোগ্য অন্য কিছুই নাই। মুসলমান পাড়ার মধ্যদিয়া ক্ৰমে আমাদের গাড়ী দাশরথি রায়ের ভগ্নাবশিষ্ট বাটীর নিকটে পৌছিল । কিন্তু বাটতে দাশরথিরায়ের এক ভাদ্রবধু ব্যতীত অন্য কেহ নাই জানিয়া শ্ৰীযুক্ত জানকীনাথ রায় নামক দাশরথির্যায়ের একজন জ্ঞাতিকে বাট হইতে ডাকিয়া আনিলাম। ইনি এবং শ্ৰীমুক্ত শিবদাস মুখোপাধ্যায় নামক একজন ভদ্রলোক আমাদিগকে সঙ্গে করিয়া বাটীর মধ্যে লইয়া গেলেন। ভগ্ন প্রাচীর ভিন্ন বাটীর অন্য কোন নিদর্শন নাই। বাটীর বাহিরে দক্ষিণদিকে একটু ক্ষুদ্র পুষ্করিণী তাহার উত্তরে একটা বাধান ঘাট, কিন্তু তাহার উপরে প্রকাণ্ড এক অশ্বখগাছ উৎপন্ন হইয়া বাধা ঘাটটিকে ভগ্ন প্ৰায় করিয়াছে ; তপেন্দ্ৰবাবু বাটীর ভিতর দিকের এবং বাহির দিকের দুইখানি ফটোগ্ৰাফ লাইলেন। আমি রায় মহাশয়ের ভাদ্রবধু ঠাকুরাণীর নিকট কতকগুলি তথ্যসংগ্রহের জন্য অপেক্ষা করিতে লাগিলাম। চতুর্দিকে ভগ্ন প্রাচীর ; বায়ুকোণে ভগ্ন দোতালা গৃহের ধ্বংসাবশেষ। সেইস্থানে রায় মহাশয়ের বিধবা ভাদ্রবধু একখানি ঘর বাধিয়া বাস করিতেছেন। কিন্তু তাহাও জীৰ্ণপ্রায়। দক্ষিণদিকে পুজার দালানের ভগ্নাবশেষ। পশ্চিমদিকে দুইখানি ছোটচালা একখানি রান্নাঘর, অপরখানি গোয়াল । নৈঋত কোণে একটা কমললেবুর গাছে কতকগুলি লেবু পাকিয়া রহিয়াছে। শুনিলাম। এটা DD DDBDDB BB BguBBDBDSS BD Dt BDBD SgBE DDDBD বাড়ীর মধ্যে আছে। ঈশানকোণে একটী তেঁতুল গাছ। বঙ্গবাণীয় বরপুত্র দাশরথি রায়ের জন্মভূমির ভগ্নাবশেষের DBBDB DDD DDBD BDDBBDD DBDBK DDBBD BDBDYB আন্দোলিত হইতে লাগিল। ভাবিলাম DK BDDBDSDEDBDDB BtBCDDiDD EDLD DBB BB BDD DKK DBBDD B দাশরথিয় ।