পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (চতুর্দ্দশ ভাগ).pdf/৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कान् »७०8 ] ধবনি-বিচার byw) কোমল বৃক্ষশাখা ‘থারথার' করিয়া কঁপে ; নরদেহও “থর থর” করিয়া বা ‘থরহরি' কঁাপিয়া থাকে। যে বৃদ্ধের শীর্ণদেহ বাতাসের ভরে কঁপে, সে ‘থুরথুরে’ বুড়ে । কাঠ পাতারের মত কঠিন জিনিষ উপর হইতে বেগে মাটিতে পড়িয়া ঠক শব্দ করে ও পরে ঠিকালিয়া অন্যত্র যায় ; কিন্তু বিছানা বান্ত্রিশ পুথি পত্রেরক মত নরম “থপথপে' জিনিষ মাটিতে থপা করিয়া পড়িয়া থামিয়া” যায় ও সেইখানেই থাকে। সংস্কৃত ‘স্থা” ধাতুর সহিত এই “গৃপ ধ্বনির কোন সম্পর্ক আছে কি ? তাহা হইলে “থাকা৷” “থোয়া” “থির’ ‘থিত” “থলি” “থালি” “থয়লা।” STDuD DDDDBBB KYD sgD EgBB BBBB DBDB S DBBBD SKSDD SBD BDDD BDK আছে কি না জানি না, কিন্তু ‘খাম’ করিয়ু ‘থামে” এরূপ বুর্ণনা চলিত আছে। যাহা থামিয়া আছে, তাহ “থমথমে’ । পুষ্করিণীর জল যখন “থামিয়া” থাকে, তখন উহা “থমথম” করে অথবা “থই থই৷” করে ; বিরহী যক্ষের বাড়ীর পাশের দীঘির জল “থই থই” করিত, কবিতায় পড়িয়াছি। “থামখুম’ দিয়া আমরা অনেক জিনিষ “থামাইয়া” রাখি ; এবং “থািপথুপ” বা ‘থুপgBDtLS LDSKt BBB DKBDB DDB BD S S S KK EDB BDBDSDBDB BSKKLuuS D SKDDS জঞ্জাল একত্ৰ জড় হইয়া থক্‌ থকা করে ; উহা আবর্জনায় পরিণত হইলেখিকখিকা করে। O 而 “ত” “থ” ধ্বনি ঘোষহীন, কিন্তু “দ’য়ের ধ্বনিতে ঘোষ আছে ; উহা গম্ভীর, জমকাল । ‘দামামা” “দগড়’ এবং ( সংস্কৃত ) “দুন্দুভি’র বাষ্মেই তাহার পরিচয় । “দুরমুশে’র শব্দ ও বোধ করি ঐ প্ৰকৃতির। “থপা করিয়া পড়া ও ‘থুপি” করিয়া পড়ার সহিত ‘দপা করিয়া পড়া ও “দুপ” করিয়া পড়ার তুলনাতেই বুঝতে পারা যাইবে। মেজের উপর যে জিনিষ পড়িলে ‘থুপ” করে, ছাদের উপর তাহা পড়িলে ‘দুপ করে । ছাদের নীচে ঘরের অভ্যন্তরে আবদ্ধ বায়ুরাশি ধ্বনিত । হইয়া শব্দটাকে জমকাইয়া দেয় । কাজেই ছাদের উপরে জমকাল শব্দ ‘দুপদাপ” “দুমদাম” “দড় বড়’ ‘দুড়িজুড়ি’ । যে ঘরের ছাদে ঐ রূপ ‘দমদম” শব্দ হয়, সেই ঘরের নাম ‘দমদম” ৷ বন্দুকের আওয়াজও গম্ভীর ‘দুম । কিল মারার শব্দ ও “দুম’ । আগুন যখন লেলিহান শিখা আন্দোলন করিয়া দাহ পদার্থের স্তােপ গ্ৰাস করিতে থাকে, তখন উহা “দীপ দপ” করিয়া বা ‘দাউ দাউ” করিয়া জ্বলে । প্ৰদীপের ছোট শিখা ‘দিপ দি প” করে। তৃত্বকের উপর আগুনের মত জ্বালাকির ফোড়ার “দপদপানি” বা “দবদবানি’ ভুক্তLD BD0S SDDDD BBDBDB DBDD DBSKD BDBYz KD TKYY BDBLSS SDuS শব্দে দ্রুত গতিতে পথ চলার নাম “দৌড়ান” ; সংস্কৃত দ্রু ধাতুর মূল কি এইখানে ? লাঠি তুলিয়া কাহাকেও “দাবড়াইলে’ অর্থাৎ তাড়াইলে সে ‘দুরদার করিয়া” “দৌড় দেয় ; আতঙ্কে হৃৎপিণ্ড দ্রুত স্পন্দিত হইলে বুক “দুর দুর” করে । ঈশানে উড়িল মেঘ সঘনে চিকর – উদ্ভি1 পবনে মেঘ করে দুরূহর’-এখানে মেঘ বায়ুবেগে “দুর দুর’ শব্দে দ্রুত চলিতেছে। SCKBDBDS SKBBBS ttDDD S KK E SttEEESS SEEtBSS S BD SDS ( সংস্কৃতে ‘দলিতা” করিয়া ? ) তৈয়ার করা চলে । গ্ৰাম্যভাষায় ঐ রূপ জিনিষ ‘দকর-কোচো” ।