পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (তৃতীয় ভাগ).pdf/১২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

गन >७०७ ] বিজয় পণ্ডিতেয় মহাভারত । Σ Οδο কাশীরাম কিরূপে তাহার আদর্শ পুস্তকের মৰ্য্যাদা লঙ্ঘন করিয়াছেন, তাহার দুই একটী প্ৰমাণ দিলেই যথেষ্ট হইবে। মূল মহাভারতে লিখিত আছে, অভিমনু্যবধের পর যুধিষ্ঠির শিবিরে আসিয়া ভুমে বসিয়া অশেষ প্রকার বিলাপ করিতে থাকেন, তখন ব্যবসুদেব আসিয়া ঠাঁহাকে মৃত্যুপ্ৰজাপতি, সংবাদ ফলিয়া তাহার শোক অপনোদন করেন। বিজয়পণ্ডিত মূলেরই অনুসরণ করিয়াছন ; কিন্তু কাশীরাম এখানে ব্যাসদেবের মুখে অভিশপ্ত চন্দ্রের অভিমনু্যরূপে জন্ম ও তঁহার শাপমোচনকথা বলিয়া যুধিষ্ঠিরকে সাস্তুনা করেন, একথা মূল भशछांद्राङ नांदेरे । মূল মহাভারতে কৰ্ণপর্বে অশ্বথামার মত লইয়া দুৰ্য্যোধন কর্ণৰুে সেনাপতিপদে বরণ করেন, এই রূপ লিখিত আছে। বিজয়পণ্ডিতও তাহাই করিয়াছেন। ( কৰ্ণ পর্ব ১১শ অধ্যায় ও বিজয় মহাভারত ১৩১ পৃঃ)। কিন্তু কাশীরাম অশ্বখামার স্থানে শকুনিকে বসাইয়াছেন। ( কাশীদাসী। ৬২৭ পৃঃ) । কাশীরাম লিখিয়াছেন, অশ্বত্থামা দ্রৌপদীর পঞ্চ পুত্ৰকে পঞ্চ পাণ্ডব ভাবিয়া পাঁচ জনের মুণ্ড মৃত্যুশয্যাশায়িত দুৰ্য্যোধনের কাছে লইয়া আসেন ; তাহাতে দুৰ্য্যোধন অতিশয় হর্ষলাভ করেন, কিন্তু যখন সেই পাঁচ মুণ্ড টিপিয়া বুঝিলেন যে সে গুলি পঞ্চ পাণ্ডবের মুণ্ড নহে, দ্রৌপদীর পাঁচ পুত্রের মুণ্ড, তখন হরিষে বিষাদে দুৰ্য্যোধন প্ৰাণত্যাগ করিলেন। কিন্তু মূল মহাভারতে এরূপ অসঙ্গত কথা নাই। অশ্বত্থামা পূৰ্ব্ব হইতেই দ্রৌপদীর পঞ্চ পুত্রকে চিনিতেন। তিনি পঞ্চ মুণ্ড আনেন নাই। যখন দুৰ্য্যোধন অন্তিম শয্যায় শায়িত, সেই সময় কৃপ, কৃতবৰ্ম্মা ও অশ্বখামা আসিয়া তঁহার সহিত সাক্ষাৎ করেন। মূল ভারতে সৌপ্তিক পর্বে লিখিত আছে— “অশ্বখামা সমুদ্বীীক্ষ্য পুনর্বচনমব্ৰবীৎ | দুৰ্য্যোধন জীবসি ত্বং বাক্যং শ্রোত্ৰসুখং শৃণু | সপ্ত পাণ্ডবতঃ শেষ ধাৰ্ত্তরাষ্ট্রাস্ত্ৰয়ো বিয়ং। তে চৈব ভ্রাতরঃ পঞ্চ বাসুদেবোং২থ সাত্যকিঃ ॥ ৪৮ ৷৷ অহঞ্চ কৃতবৰ্ম্ম চ কৃপঃ শারদ্বত স্তথা ৷৷ ৪৯ দ্ৰৌপদেয়া হতাঃ সর্বে ধৃষ্টদ্যুমন্ত চাত্মজাঃ।। পাঞ্চালা নিহত সৰ্বে মৎস্ত শেষাশ্চ ভারত ॥৫১ छूपांक्षनद्ध डां९ वां5ि९ निलंभ) भननः थिब्रां९ । প্ৰতিলভ্য পুনশ্চেত ইন্দং বচনমব্ৰবীৎ || ৫৩ ন মোহ করোত্তাগাঙ্গেয়ে ন কৰ্ণে ন চ তে পিতা। ষ স্বয়া কৃপভোজভ্যাং সহিত্যেনাদ্যমে কৃতং।। ৫৪ স্বস্তি প্ৰাপ্নািত ভদ্রং বঃ স্বর্গোনঃ স্বাঙ্গমঃ পুনঃ।। ৫৬