সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা । [ শ্ৰবাণ । S ܝ R d জনাৰ্দন সন্মাতে আমার যত কৰ্ম্ম । ক্ষত্ৰিয় ধৰ্ম্মের উচিত কিসের অধৰ্ম্ম || ১১ তোমার শতেক ভাগ বীৰ্য্য নাহি রহে । কোন গুলো প্রশংসা করাহ তুমি তাহে ৷ Y bwr محم JS JSBDBD KD DBBDEKS কার শক্তি যুদ্ধ করিতে পারে তোমার সনে। ] ( বিজয়-ভারত ১২৮ পৃঃ ) উপরে ভারতের যে অংশ উদ্ধৃত হইল, কাশীরামের ভারতে উহার অনুমাত্ৰ উল্লেখ নাই, কবীন্দ্র পরমেশ্বর বিজয় পণ্ডিতের ঠিক অনুকরণ করিলেও, তঁহার গ্রন্থে মূল সংস্কৃতের ऊाद ठेिक द्रक्षिऊ श्श नांदेरे । এই সকল কারণে আমরা পরাগলী ভারতকে বিজয়পণ্ডিতের আদর্শ বলিয়া গ্ৰহণ ৷ করিতে পারি না। বরং সংস্কৃতানভিজ্ঞ কবি কাশীরাম যে ভাবে বিজয় পণ্ডিতের সংক্ষিপ্ত ভারতকথার সাহায্যে একখানি বৃহৎ গ্ৰন্থ রচনা করিয়া গিয়াছেন, পরাগলী ভারতও সেই প্ৰণালী অবলম্বনে রচিত হইয়াছে। বিজয় পণ্ডিতের ভারত অতি সংক্ষিপ্ত বোধ হয়, এই জন্য তদপেক্ষা কিছু বড় পরাগলী ভারত রচিত হইলে পরমেশ্বর কবীন্দ্ৰ উপাধি লাভ করিয়াছিলেন। দীনেশ বাবু লিখিয়াছেন, “ আমরা যত পুস্তক পড়িয়াছি, তন্মধ্যে পরাগলী মহাভারতের ভাষা অপেক্ষা প্ৰাচীন ভাষার পুস্তক আর দেখি নাই । ভাষার প্রাচীনত্বে এই পুস্তক এক স্বতন্ত্র স্থান অধিকার করিয়াছে * ।” কিন্তু পূর্বেই আমি বলিয়াছি, ভাষার প্রাচীনত্বে বিজয়পণ্ডিতের গ্ৰন্থ পরাগলী ভারত অপেক্ষা অনেক প্রাচীন। পরাগলী ভারত প্ৰায় ৪০০ বর্ষ পূর্বে রচিত হয়। এ রূপ স্থলে বিজয় পণ্ডিতের সংক্ষিপ্ত ভারত কথা ৪০০ বর্ষেরও পূর্বে রচিত হইয়াছে। সুতরাং আমাদের আলোচ্য মহাভারত খানি যে বঙ্গভাযার একখানি অতি প্ৰাচীন গ্ৰন্থ তাহাতে সন্দেহ নাই । চারিশ বর্ষেরও পূর্বে বঙ্গভাষার গঠন কিরূপ ছিল, পরবর্তী লেখকগণের দোষে দুই এক স্থানে বিকৃত হইলেও আমরা সেই প্ৰাচীন রূপের যথেষ্ট প্রমাণ এই সংক্ষিপ্ত ভারত হইতে প্ৰাপ্ত হই। মূল মহাভারত একখানি বিরাট গ্ৰন্থ, তাহ সমস্ত অধ্যয়ন করিয়া তাহার মূল বিষয়গুলি মনে রাখা সহজ কথা নয় ; এমন কি মহাভারতের বিস্তীর্ণ অনুবাদ প্ৰকাশী হইয়াছে। বটে, কিন্তু মূল ভারতের যথার্থ ও সংক্ষিপ্ত পরিচয় দিবার জন্য এখনও দ্বিতীয় গ্ৰন্থ প্ৰকাশিত হয় নাই। বিজয়পণ্ডিত সেই অভাব দূর করিয়াছেন। তিনি মহাভারতের মুখ্য ঘটনা গুলি সংক্ষেপে যথাযথ বর্ণনা করিয়া গিয়াছেন, তিনি ভেজাল মিশাইতে চেষ্টা করেন নাই। বঙ্গDB BBDDB BDD DBBBD DBBBDBDBS BBDD DDDDDS DDDuDDBBD BBDB sich
- সাহিত্য ১৩০১ সাল, ২৫১ পৃঃ । । ,
