পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (তৃতীয় ভাগ).pdf/১৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় ভাগ, ৩য় সংখ্যা ] [ ১৩০৩, কাৰ্ত্তিক । সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা। শব্দ-রহস্য। भegद-कदि । ভাষা কবিত্বের পরিচায়ক। ইহাতে কবি-হৃদয়ের কোমলভাব ও গ্রথিত হইয়া अवश्भन कांक জীবিত রহিয়াছে। আমরা সচরাচর যে সকল শব্দ ব্যবহার করিয়া থাকি, তাহাদিগের কোন কোনটী কবিত্ব-রাসে পরিপূর্ণ। আমরা সেই সকল শব্দের এরূপ ব্যবহার করিয়া থাকি যে, সাধারণ অর্থ ব্যতীত তাহাদিগের কোন অভ্যন্তরীণ সৌন্দৰ্য্য দেখিতে পাই না ; ফলতঃ অনাবধানতাবশতঃ সামান্য পদার্থ-সুচক শব্দ মাত্ৰ জানিয়া তৎসমুদায় ব্যবহার করিয়া থাকি। কিন্তু অন্যান্য জ্ঞান-রত্বের ন্যায় শব্দসমূহে সুললিত কবিত্ব গ্রথিত আছে ; অনুসন্ধান করিয়া দেখিলে অনেক শব্দে কবি-হৃদয়ের কল্পনার পরিচয় পাওয়া যায়। যে ব্যক্তি নীলাভ গগন-সঞ্চারী বিচ্ছিন্ন ধবল মেঘ খণ্ডসমুহকে “কাদম্বিনী’ আখ্যা প্ৰদান করিয়াছেন, তিনি স্বীয় কবিত্বের কি সুন্দর পরিচয় প্ৰদান করিয়াছেন ! - তাহার কল্পনা কি হৃদয়-গ্ৰাহিনী উপমায় স্বীয় হৃদগত ভাবকে বিশদ-রূপে শব্দ-বদ্ধ করিয়া রাখিয়াছে ! সুনীল नौडॉन७र्यन ধবল মেঘখণ্ডগুলি, নিবিড়, শু্যামল কদম্ববৃক্ষে প্ৰফুল্ল, শ্বেত পুষ্পসমূহের ন্যায় কবির চক্ষ শোভা পাইয়াছিল। কবি তখনই এই উপমা লইয়া উহাদিগকে “কাদম্বিনী’ (অর্থাৎ ‘কদম্ব পুষ্পযুত) নাম প্ৰদান করিয়াছিলেন। তিনি এই অভিনব কাল্পনিক আখ্যা দ্বায়া কি এক সুললিত ভাব “কাদম্বিনী’ শব্দে চিরসম্বদ্ধ করিয়া রাখিয়াছেন। পক্ষান্তরে “কাদম্ব’ শব্দের অর্থ কলহংস . গ্ৰহণ করিলেও “কাদম্বিনী’ শব্দে সুন্দর কবিত্বের পরিচয় পাওয়া যায়। সুনীল নীরদ-তলে কলহংসশ্রেণী যখন তাহাদিগের অতি শুভ্ৰ পক্ষ বিস্তার করিয়া উড়িতে থাকে, তখন কি এক অপুৰ্ব্ব দৃশ্য নয়নগোচর হয়! মেঘের “কাদম্বিনী’ নাম সেই মনোহর দৃশ্যেরই পরিচায়ক। এই রূপে অনেক শব্দে মনুষ্য-হৃদয়ের প্রয়োজনীয় ভাবসমূহ বিশদরূপে সম্বন্ধ আছে। শব্দের বুৎপত্তি হইতে অর্থ সংগ্ৰহ করিয়া শব্দার্থ শিক্ষা করিলে বিশদরূপে তামৰ্ম্ম অবগত হইতে পারা যার। আদৌ। যে দৃশ্য অবলম্বন করিয়া কোন এক কাল্পটি অবতারণা করা হইয়াছে, সেই দৃশ্য হইতে শব্দটীর মৰ্ম্ম গ্ৰহণ করিলে স্মৰি -' ' মনে শধ্যে তাহার অর্থ প্ৰতিভাত হইয়া থাকে। দৃষ্টান্তস্থলে “পল্লী डेटझ५ कब्रा बारेङद्दश् । cकांन विषाव्र नभण्ड्र् खांनांस्लॅन ना DD DDD DDD DDD SYBBBS SS SYBBuBu SBBSS SS RR g 举